- দেশে ফিরলেন না সাকিব, চলে গেলেন যুক্তরাষ্ট্রে
- ফের বাড়ল এলপিজির দাম
- শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা: খাগড়াছড়িতে সংঘর্ষের ঘটনায় তদন্ত কমিটি
- ইউনূস-মোদি বৈঠক হতে পারে নভেম্বরে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- তৃতীয় দফায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক শনিবার
- জাতিসংঘের মহাসচিবের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ ইসরায়েলের
- নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা উঠছে কাল
- ইমিগ্রেশনে পার হননি, অবৈধ পথে ভারতে পালিয়েছেন আসাদুজ্জামান
দক্ষিণ আফ্রিকায় এক বছরে ১৭০ বাংলাদেশির মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় ২০২১ সালে ১৭০ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। এসব বাংলাদেশির অধিকাংশই ফেনী-নোয়াখালীর বাসিন্দা। করোনা আক্রান্ত হয়ে, ডাকাতের গুলিতে, সড়ক দুর্ঘটনা, হৃদরোগসহ নানারোগে আক্রান্ত হয়ে এসব বাংলাদেশি মৃত্যুবরণ করেছেন।
তবে এই সংখ্যা আগের বছরগুলোর তুলনায় কম। মৃত্যুবরণকারী ১৭০ বাংলাদেশির মধ্যে ৩৭ জন করোনা আক্রান্ত হয়ে, ১৩ জন সড়ক দুর্ঘটনায়, ২৫ জন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে, ৪৮ জন চোর-ডাকাতের গুলিতে খুন হয়েছেন। ৪৭ জন অন্যান্য রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন।
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশিরা নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে থাকেন। অপরাধপ্রবণ দক্ষিণ আফ্রিকায় বেশিরভাগ বাংলাদেশি প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে বসবাস করার কারণে নিরাপত্তাহীনতায় থাকতে হয়। অনিরাপদ জায়গায় বেশিরভাগ বাংলাদেশি ব্যবসা করতে গিয়ে চোর-ডাকাতের গুলিতে খুনে ঘটনা ঘটছে।
এছাড়া গত দুই বছর করোনায় আক্রান্ত হয়েও মৃত্যুবরণ করেছেন অনেক বাংলাদেশি। দক্ষিণ আফ্রিকা পুলিশ প্রশাসনের সহযোগিতার পরও বাংলাদেশিদের মৃত্যু কিছুতেই কমছে না।
এর কারণ হিসাবে দেখা যায়, বাংলাদেশি দোকানে চুরি-ডাকাতি হওয়ার পর কিংবা একটি খুনের ঘটনার পর বাংলাদেশিরা বাদী হয়ে অপরাধীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে না। যে কারণে অপরাধীরা সহজেই পার পেয়ে যায়।
এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশিদের সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যঙের ছাতার মতো কমিউনিটি সংগঠন গজিয়ে উঠলেও তথাকথিত এসব সংগঠনগুলো প্রবাসী বাংলাদেশিদের কোনো উপকারে আসেনা। বরং এসব সংগঠন নানা উপায়ে প্রবাসীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করে নিজেদের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা করে থাকে বলে অভিযোগ রয়েছে।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: