- আ.লীগকে বন্ধু বানাতে গিয়ে ভারত বাংলাদেশের মানুষকে শত্রু বানিয়েছে: মেজর হাফিজ
- মালয়েশিয়ার কাছে বাংলাদেশে বিনিয়োগ চাইলেন রাষ্ট্রপতি
- ভারতের জনগণের উদ্দেশে ১৪৫ নাগরিকের বিবৃতি
- যুক্তরাষ্ট্র-ভারতের সম্পর্কে ফাটলের ইঙ্গিত, গুরুতর অভিযোগ মোদির বিজেপির
- বাজার থেকে উধাও সয়াবিন তেল
- বিজয় মেলা নিয়ে বিরোধ, বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১১
সাতক্ষীরা জেলা লকডাউন
চাঁপাইনবাবগঞ্জের পর এবার সাতক্ষীরায় সাত দিনের ‘লকডাউন’ ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার (৩ জুন) সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গত এক সপ্তাহ ধরে জেলায় করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার গড়ে ৩৫% -এ ওঠানামা করছে। সবশেষ বুধবার জেলায় সংক্রমণের হার বেড়ে ৫৫%- এ দাঁড়ায়। সে কারণে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
শনিবার ভোর থেকে শুক্রবার মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে এই লকডাউন।
লকডাউন চলাকালীন সময়ে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষপত্রের দোকানপাট সকাল ৯টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত খোলা থাকবে বলে জানানো হয়েছে। এই সময়ের পর জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া যাবে না।
তবে ওষুধের দোকান ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা যাবে। এছাড়া জরুরি ওষুধ কেনার ক্ষেত্রে কিংবা চিকিৎসা নিতে বের হওয়া যাবে। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র দেখাতে হবে। মূলত অ্যাম্বুলেন্স, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য, এবং আমসহ খাদ্যপণ্যের পরিবহন লকডাউনের আওতার বাইরে থাকবে।
শুক্রবার লকডাউনের বিধিনিষেধ কার্যকর করতে যাবতীয় প্রস্তুতি নেয়া হবে বলে জানান জেলা প্রশাসক। লকডাউন কার্যকর করতে উপজেলা থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রচার প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
মোস্তফা কামাল বলেন, সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী ইউনিয়নগুলো অরক্ষিত থাকার কারণে, মানুষের অবাধ চলাচল ও চোরাচালানের কারণে সংক্রমণ বেড়ে গেছে। তবে লকডাউনের ফলে পরিস্থিতির উন্নয়ন হবে বলে তিনি আশা করছেন।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: