- ইসরাইলের সেনাঘাঁটিতে ভয়াবহ আগুন
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আপিল বিভাগের নবনিযুক্ত বিচারপতিদের সাক্ষাৎ
- উখিয়ায় আরসার আস্তানা থেকে বিপুল অস্ত্র গ্রেনেড ও রকেট শেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ২
- আইসিপিডি-৩০ গ্লোবাল ডায়ালগ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী
- শিগগিরই জোটনেতাদের নিয়ে বসবেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকারের জলবায়ু সংক্রান্ত পদক্ষেপ দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ঝুঁকি হ্রাস করেছে: প্রধানমন্ত্রী
- বাড়ল সোনার অলংকারের মজুরি, বিক্রি কমার আশঙ্কা
বেড়াতে গিয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ পুলিশ সদস্যের পুরো পরিবার নিখোঁজ
ভৈরবে মামার বাসায় বেড়াতে এসে ভাগ্নি মারিয়া বেগমের আবদার ছিল মেঘনা নদী ভ্রমণের। ভাগ্নির আবদার রক্ষা করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৪) গতকাল শুক্রবার বিকালে স্ত্রী মৌসুমী আক্তার (২৬), মেয়ে মাহমুদা সুলতানা (৭), ছেলে রাইসুল (৫) ও তার ভাগ্নি মারিয়াকে (১৬) নিয়ে ভৈরব মেঘনা পাড়ে নদী ভ্রমণে যান।
কিন্তু ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ হন সোহেল রানাসহ তার স্ত্রী ও দুই সন্তান। তবে বেঁচে গেছে তার ভাগ্নি। দুর্ঘটনার সময় সাঁতরিয়ে পাড়ে উঠে প্রাণ বাঁচিয়েছে ভাগ্নি মারিয়া।
ভৈরব হাইওয়ে থানায় কর্মরত ছিলেন পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানা। গত এক বছর আগে এই থানায় পদায়ন হয়েছিলেন। পরিবারসহ বাসা নিয়ে ভৈরবে থাকতেন। তার বাড়ি কুমিল্লার ব্রাক্ষণপাড়া এলাকায়।
ধারণা করা হচ্ছে, তারা চারজনই নদীতে ডুবে মারা গেছেন। এ ঘটনায় সোহেল রানার পরিবারসহ আটজন নিখোঁজ রয়েছেন।
ভৈরব হাইওয়ে থানার ওসি মো. সাজু মিয়া জানান, সোহেল খুব ভালো ছেলে ছিল। এমন মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় তাদের এ অবস্থা হবে কেউ ভাবেনি। এখন তো সোহেলসহ তার পরিবারের কেউ বেঁচে রইল না। এখন সোহেলসহ নিখোঁজদের লাশগুলো পাওয়ার জন্য চেষ্টা চলছে।
ভৈরব নৌ থানার ইনচার্জ মো. মনির হোসেন জানান, দুর্ঘটনার পর রাতে অন্ধকার থাকায় উদ্ধারকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। আজ শনিবার ভোর থেকে উদ্ধারকাজ চলছে। তবে এখনো ভ্রমণতরী ও নিখোঁজদের সন্ধান নদীতে পাওয়া যায়নি।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: