- ক্রমশ শক্তিশালী হচ্ছে নিম্নচাপ, তৈরি হতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়
- দেশে ফিরেছেন সাকিব, খেলছেননা আফগানিস্তানের বিপক্ষে
- ভোটাধিকার কেড়ে নিলে মানুষ মেনে নেয় না: প্রধানমন্ত্রী
- ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- জাতিসংঘ মধ্যস্থতা করবে এ রকম কোনো সংকট দেশে হয়নি: ওবায়দুল কাদের
- সিলেটে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ১৩
- বাংলাদেশ-ভারত সেনাবাহিনীর মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করা উচিত: প্রধানমন্ত্রী
- ওয়ারীতে গ্যাসলাইনে বিস্ফোরণে দগ্ধ
- ইউক্রেনের বিশাল বাঁধ ধ্বংস, পালাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ

প্রযুক্তি খাতকে জরুরি পরিষেবার অন্তর্ভূক্ত করার আহ্বান

কোভিড-১৯ এর বিস্তাররোধকল্পে শর্ত স্বাপেক্ষে সার্বিক কার্যাবলী/চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপকে যথার্থ ও সময়োপযোগী মনে করে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)। তবে জনগুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় এই নিষেধাজ্ঞা চলাকালে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সরবরাহকারী ও সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সীমিত আকারে খোলা রাখার জন্য ইতোমধ্যে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ, স্বাস্থ্য, আইসিটি বিভাগ, ৮টি বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের আবেদন জানিয়েছে বিসিএস। ।
মন্ত্রী পরিষদ বিভাগে পাঠানো আবেদনে ২০২০ সালে কোভিড ১৯ পরিস্থিতির কারণে সাধারণ ছুটিকালে আইসিটি বিভাগ কর্তৃক হার্ডওয়্যার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানসমূহকে জরুরী পরিষেবা বিবেচনায় সীমিত আকারে খোলা রাখা ও এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত জনবলের অনুমতি প্রদান করা হয়েছিল বলে উল্লেখ করে বিসিএস এর আবেদনে বলা হয়, করোনার প্রাদুর্ভাবকালীন সময়ে স্বাস্থ্যসেবাসহ সরকারী জরুরী সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান, আইটিএস, বিপিও, আইএসপি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সচল রাখা, ব্যাংকিং সেবা প্রদানের জন্য এটিএম বুথ চালু রাখা, অনলাইন/ ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে বাসায় বসে অফিসিয়াল কার্যক্রম পরিচালনা, কল সেন্টারসহ সকল প্রকার জনগুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা চালু রাখতে কম্পিউটার হার্ডওয়ার পণ্য যেমন ল্যাপটপ, মডেম, রাউটারসহ কম্পিউটারের আনুসাঙ্গিক যন্ত্রপাতি, অনলাইন ইউ.পি.এস অপরিহার্য।
সকল প্রকার জরুরি সেবা কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখতে প্রযুক্তি পণ্যের গুরুত্ব উল্লেখ করে বিসিএস সভাপতি মো. শাহিদ-উল-মুনীর বলেন, লকডাউন সময়কালে তথ্যপ্রযুক্তির গুরুত্ব ও ব্যবহার বৃদ্ধি পাবে। বিদেশে রপ্তানি, জরুরি সময়ে জনগণের বাসায় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি পৌঁছানো এবং রাষ্ট্রীয় জরুরী সকল সেবা সচল রাখতে হার্ডওয়্যার সরবরাহকারী এবং সল্যুশন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও খোলা রাখা আবশ্যক। অন্যথায় থমকে যাবে জরুরী সেবা কার্যক্রম। এজন্য প্রযুক্তি পণ্য বিপণন প্রতিষ্ঠান এবং এখাতের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের চলাচলের অনুমতি প্রদান করা উচিৎ।
হার্ডওয়্যার সরবরাহকারী এবং সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান/মার্কেটগুলো সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সীমিত আকারে খোলা রাখার প্রস্তাব করে এ সেবাকে জরুরি পরিষেবার অন্তর্ভূক্ত করার আহ্বান জানান বিসিএস সভাপতি।


প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: