- বঙ্গবন্ধু কন্যার লড়াইয়ের গল্প বিশ্বের কাছে তুলে ধরাই হোক অঙ্গীকার: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী
- হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর শঙ্কা
- ১৭ দিনে প্রবাসী আয় প্রায় ১৩৬ কোটি ডলার
- সাগরে মাছ ধরা ৬৫ দিন বন্ধ
- সামান্য অর্থ বাঁচাতে গিয়ে বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে উপেক্ষা করে দেশ ধ্বংস করবেন না : প্রধানমন্ত্রী
মেসিহীন বার্সার বড় পরাজয়
মেসিবিহীন বার্সেলোনার মাঠের পারফর্মেন্স হতাশার। তারা উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের প্রথম ম্যাচে বায়ার্ন মিউনিখের কাছে ৩-০ গোলে হেরেছে। জার্মান ক্লাবটির একের পর এক আক্রমণে কোণঠাসা হয়ে পড়ে কাতালানরা।
মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাতে ন্যু ক্যাম্পে ই-গ্রুপের এ খেলায় হারের মধ্য দিয়ে চ্যাম্পিয়নস লীগ শুরু করলো বার্সা। ১৯৯৭-৯৮ মৌসুমের পর এবারই প্রথম চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্রথম ম্যাচে হারের স্বাদ পায় তারা।
বার্সেলোনা গোলের উদ্দেশে পাঁচটি শট নিলেও কোনোটিই ছিল না লক্ষ্যে। বিপরীতে বায়ার্নের ১৭ শটের সাতটি ছিল লক্ষ্যে। ম্যাচের প্রতিটি ধাপে মিউনিখের আধিপত্যের চাপে ছিল বার্সা।
বায়ার্ন মিউনিখের স্ট্রাইকার রবার্ট লেয়ান্দোস্কি ছিল আজকের মূল খেলোয়ার। সেই মূলত বার্সেলোনাকে এক প্রকারে চেপে ধরেছিল।
খেলার ৩৩তম মিনিটে মুলারের শট আর ঠেকাতে পারেনি টের স্টেগেন। ডি-বক্সে বল পেয়ে গোলরক্ষককে বোকা বানিয়ে বাঁকানো শটে জাল খুঁজে নেন জার্মান এ ফরোয়ার্ড। কাতালানদের হয়ে সদ্য দলে ভেড়ানো মেম্ফিস ডিপেই ও লুক ডি জং কোনো সুযোগ করতে পারছিলেন না। পিছিয়ে থেকেই প্রথমার্ধ শেষ করে ক্লাবটি।
বিরতি থেকে ফিরে বায়ার্ন বারবার আক্রমণ করে যাচ্ছিল কাতালানদের। ৫৬তম মিনিটে জার্মান ক্লাবটির স্কোরলাইন দ্বিগুণ করেন লেভানডভস্কি। জামাল মুসিয়ালার শট গোলপোস্টে থেকে ফিরে এলে পরের শটেই বার্সার জাল খুঁজে নেন পোলিশ এ তারকা।
৮৫তম মিনিটে ব্যবধান আরও বাড়ান লেভানদোভস্কি। সের্গে জিনাব্রির শট পোস্টে লেগে ফেরার পর বল ধরে এক ডিফেন্ডারকে এড়িয়ে সব অনিশ্চয়তার ইতি টেনে দেন পোলিশ তারকা। এ নিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ৯৭ ম্যাচে তার মোট গোল ৭৫টি।
জার্মান ক্লাবটির বিপক্ষে এ নিয়ে অষ্টমবার হারল বার্সেলোনা। ১২ বারের মুখোমুখিতে বায়ার্ন জিতেছে ৮ বার, আর বার্সেলোনা ২ বার। বাকি দুটি ম্যাচ ড্র।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: