- ১৯ শর্তে নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি পেল বিএনপি
- দেশে দ্বিতীয় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী
- চুক্তি ছাড়াই যুদ্ধবিরতি আলোচনা শেষ, রাফাতে ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে ইসরাইল
- টুঙ্গিপাড়ায় নিজ বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী
- ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে কিংবা কোলেস্টেরল কমাতে পটলের যাদুকরী গুণ
- প্রতিটি মানুষকে সচ্ছল করতে কাজ করছি: প্রধানমন্ত্রী
- তানজিদের ফিফটি, বাংলাদেশের উড়ন্ত সূচনা
- নানার কবরে চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট আসিম জাওয়াদ
- সাকিব-মুস্তাফিজের কল্যাণে টাইগারদের শ্বাসরুদ্ধকর জয়
- ডেভিড স্লেটন মিল বাংলাদেশে মার্কিন বিশেষ রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত
পেশোয়ারকে হারিয়ে পিএসএল চ্যাম্পিয়ন মুলতান
আরো একবার নতুন চ্যাম্পিয়ন পেল পাকিস্তান সুপার লিগ(পিএসএল)। বৃহস্পতিবার রাতে শিরোপা নির্ধারণী ফাইনাল ম্যাচে পেশোয়ার জালমির বিপক্ষে ৪৭ রানের বড় ব্যবধানে জয় নিয়েই প্রথমবার ফাইনালে এসেছে ট্রফি নিজেদের করে নিয়েছে মোহাম্মদ রিজওয়ান বাহিনী। ফলে শেষ চার আসরে তৃতীয়বারের মতো ফাইনালে উঠে আবারো শিরোপা হারাল পেশোয়ার।
আবুধাবীর শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আসরের শেষ ম্যাচে টস জিতে মুলতান সুলতানসকে আগে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানান পেশোয়ার জালমির অধিনায়ক ওয়াহাব রিয়াজ। ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েই সেটা কাজেই লাগিয়েছে মুলতান।
ওপেনিং জুটিতে শান মাসুদ-মোহাম্মদ রিজওয়ান মিলে ৮.৪ ওভারে ৬৮ রান তুলে বড় সংগ্রহের আভাস দেয় মুলতান। ২৯ বলে ৩৭ রানে মাসুদ এবং ৩০ বলে ৩০ রানে অধিনায়ক রিজওয়ান সাজঘরে ফিরলে পরের জুটিতে আরো ভয়ঙ্কর হয়ে উঠে শোয়েব মাকসুদ এবং রিলে রুশো।
তৃতীয় উইকেটে মাত্র ৪৪ বলে ৯৮ রানের পার্টনারশিপ গড়ে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ দলীয় রান সংগ্রহে দলকে অনেকটাই এগিয়ে দেন তারা। আর দুজনই টি-টোয়েন্ট ক্যারিয়ারে অর্ধশত রানের ইনিংস পূর্ণ করেন। মাত্র ২১ বলে ৫ চার এবং ৩ ছয়ে ৫০ রান তুলে ফেরেন রুশো। পরের উইকেটে খেলতে নামা জনসন চার্লস অবশ্য রানের খাতা খুলতেই পারেননি।
কিন্তু তাতে দলীয় স্কোরে কোনো প্রভাবই পড়েনি। কেননা খুশদিল শাহকে নিয়ে শেষদিকে আবারো ঝড় তোলেন মাকসুদ। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে তাদের ইনিংস থামে ২০৬ রানে। যা এই আসরের দলীয় সর্বোচ্চ। ৩৫ বলে ছয় চার এবং তিন ছয়ে ৬৫ রান করে অপরাজিত থাকেন শোয়েব মাকসুদ। আর ৫ বলে ১৫ রানে ক্রিজে ছাড়েন খুশদিল।
২০৭ রানের বড় লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালোই ছিল পেশোয়ারের। কিন্তু তাদের ব্যাটিংয়ে ছিল না ধারাবাহিকতা। ক্ষণে ক্ষণে উইকেট পড়তে থাকলে শেষ ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৫৯ রান সংগ্রহ করে দলটি। সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেন শোয়েব মালিক। এছাড়া ওপেনার কামরান আকমল করেন ৩৬ রান।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: