- লঘুচাপ ও বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
- কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং শুরুর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- বয়স কম দেখানোর উপায়, জেনে নিন কীভাবে
- ‘বিশ্বকাপ জয়ের খুব কাছে পাকিস্তান’
- হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহতদের শেষকৃত্য মঙ্গলবার, ৫ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক
- হার্টকে সুস্থ-সুবল রাখতে সেরার সেরা যে পাঁচ খাবার
- মধ্যরাতে শেষ প্রচার-প্রাচারণা, কেন্দ্রে যাচ্ছে নির্বাচনী সরঞ্জাম
- কানের লাল গালিচায় হেঁটে সুখবর দিলেন বাংলাদেশের প্রিয়তী
- ‘সুপারফুড’ কাঁঠাল খেলে সারবে কঠিন রোগ
- মিরপুরে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ, ২ মামলায় আসামি ১৮০০
বেইজিংয়ের কাছে আরও সহযোগিতা চান প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে মসৃণ করতে বেইজিংয়ের কাছে আরও সহযোগিতা চেয়েছেন। তিনি চীনকে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম উন্নয়ন ও কৌশলগত অংশীদার আখ্যায়িত করেন।
প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিভাগের ভাইস মিনিস্টার সান হাইয়ান বৃহস্পতিবার সকালে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে শেখ হাসিনা এ সহযোগিতা চান। খবর বাসসের।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে মসৃণ করতে অতীতের চেয়ে চীন আরও বেশি সহযোগিতা করতে পারে।
বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচরাইটার এম নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ বিষয়ে ব্রিফ করেন।
সান হাইয়ান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে তার দেশের প্রেসিডেন্ট শি জিংপিংয়ের অভিনন্দন জানান।
সান হাইয়ান আরও বলেন, শেখ হাসিনার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হওয়ার বিষয়ে শি জিংপিং নিশ্চিত ছিলেন । কারণ দেশ ও জনগণের প্রতি তার দেশপ্রেম এবং তিনি জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলেন।
চীনের ভাইস মিনিস্টার চীন সরকার ও চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) পক্ষ থেকে শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন জানান।
এ ছাড়া সান হাইয়ান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর একমাত্র কন্যা সায়মা ওয়াজেদকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
তিনি আশা করেন, সায়মা ওয়াজেদ বিশ্বব্যাপী অটিজম নিয়ন্ত্রণে ব্যাপক ভূমিকা পালন করবে।
সান সাইয়ান আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে এবং দেশকে একটি সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশে রূপান্তরিত করার কাজ দ্রুতগতিতে চলবে।
পরিপ্রেক্ষিতে চীনের উপমন্ত্রী ১৯৯১ সাল থেকে তার একাধিকবার বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘এ সময় আমি বাংলাদেশের অভূতপূর্ব ও অবিশ্বাস্য উন্নয়ন এবং দেশবাসীর জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের প্রচেষ্টা প্রত্যক্ষ করেছি।’
প্রধানমন্ত্রী তাকে জানান, বাংলাদেশে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। কারণ তিনি সফলভাবে দেশবাসীর মধ্যে আত্মবিশ্বাস জাগিয়েছেন যে ‘আমরা করতে পারি।’
প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘ সময়ের জন্য সরকারের ধারাবাহিকতাকেও কৃতিত্ব দিয়ে বলেছেন— সরকারের ধারাবাহিকতা বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়তা করেছে।
চীনের ভাইস মিনিস্টার ক্রমবর্ধমান কর্মসূচিগুলো আরও বাড়ানোর মাধ্যমে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
অ্যাম্বাসেডর অ্যাট-লার্জ জিয়াউদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জেল হোসেন এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: