- নানার কবরে চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট আসিম জাওয়াদ
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করলেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব
- চুক্তি ছাড়াই যুদ্ধবিরতি আলোচনা শেষ, রাফাতে ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে ইসরাইল
- ১১ ঘণ্টা পর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান উদ্ধার
- ডেভিড স্লেটন মিল বাংলাদেশে মার্কিন বিশেষ রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত
- মূত্রের রং দেখে জেনে নিন শারীরিক অবস্থা কেমন
- ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে কিংবা কোলেস্টেরল কমাতে পটলের যাদুকরী গুণ
- বাজেট ঘোষণা ৬ জুন
- টাকি মাছের ভর্তা
- ভোটের আগে জামিন পেলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল
নির্বাচনে কোনো সংঘাত চাই না, যাকে খুশি ভোট দেবেন: শেখ হাসিনা
নির্বাচন ঘিরে কোনো ধরনের সহিংসতা ও সংঘাতে না জড়াতে নেতাকর্মীদের প্রতি আবারও নির্দেশনা দিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একইসঙ্গে ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতেও বলেছেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচনে কোনো সংঘাত চাই না। যাকে খুশি ভোট দেবেন। ভোটটা অনেক জরুরি। ভোটে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে হবে।
বুধবার বিকালে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রচারের অংশ হিসেবে পাঁচ জেলা ও একটি উপজেলার নির্বাচনি জনসভায় ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করে তিনি একথা বলেন। রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবন প্রান্ত থেকে যুক্ত হন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এসেই লুটপাট ও দুর্নীতি শুরু করে। বিএনপির দুর্বৃত্তায়নের জবাব দিতে হবে ভোটের মাধ্যমে।
তিনি বলেন, জনগণের ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল খালেদা জিয়া। থাকতে পারেনি। ভোট চুরি করলে জনগণ মেনে নেয় না। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়ার পতন ঘটে। ৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন হয়। তারপর পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। কিন্তু ওদের শিক্ষা হয়নি। তাই আবারও ২০০১ সালে ভোট কারচুপি, ভোট চুরি, জনগণের ভাগ্য নিয়ে খেলা শুরু করে। তাদের দুঃশাসনের কারণে দেশে ইমার্জেন্সি (জরুরি অবস্থা জারি) হয়।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: