- বঙ্গোপসাগরে লবণবাহী ৩০ ট্রলারডুবি, নিখোঁজ শতাধিক
- আইএমএফের তৃতীয় কিস্তির ঋণও পাচ্ছে বাংলাদেশ
- সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে শেয়ারবাজারে আনার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- সোহেল চৌধুরী হত্যা রায়: আজিজ মোহাম্মাদ ভাইসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন
- মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে: সংসদে প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ শুরু
- উপজেলা নির্বাচনে আ.লীগ নেতাদের জয়জয়কার
- একনেকে অনুমোদন পেলো ১০ প্রকল্প
- ৪১৩ হজযাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল প্রথম ফ্লাইট
- এবার ঢাকায় বসছে ২০টি কোরবানি পশুর হাট
মিয়ানমার জান্তার আরও ২ ঘাঁটি দখল বিদ্রোহীদের
বিদ্রোহীদের একের পর এক আক্রমণে কোণঠাসা মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী। মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইরাবতির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি (কেআইএ) ও পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) এর সম্মিলিত বাহিনী দেশটির কাচিন রাজ্যের এইচপাকান্ত এবং মানসি শহরে দুটি জান্তা সামরিক ফাঁড়ি এক সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে দখল করেছে।
কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স অর্গানাইজেশনের সশস্ত্র শাখা কেআইএ’র ব্রিগেড ৯ এর অধীনে বাহিনী এবং জাতীয় ঐক্য সরকারের অধীনে পিডিএফ ২ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় লোন খিন শহরের কাছে জান্তার নাম টিন ফাঁড়িতে আক্রমণ শুরু করে। লোন খিনের বাসিন্দারা নিশ্চিত করেছেন কেআইএ ও পিডিএফ গত ৩ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টার দিকে ফাঁড়িটি দখল করে।
এইচপাকান্তের বাসিন্দারা ও কেআইএ সূত্র জানিয়েছে, দখল করা ফাঁড়িটি নাম টিন ভিলেজ এলাকায়। এছাড়াও গত ২ ফেব্রুয়ারি কেআইএ ও পিডিএফ সৈন্যদের আরেকটি সম্মিলিত বাহিনী ভামো জেলার মানসি শহরের বা লাউং দেইন সার গ্রামের কাছে একটি জান্তা সামরিক ফাঁড়ি দখল করে।
অন্যদিকে আরাকান আর্মি (এএ) রাখাইন রাজ্যের মারুক ইউ এবং কিউকতাও টাউনশিপে দুটি জান্তা ব্যাটালিয়নের সদর দপ্তর দখল করেছে বলে দাবি করেছে।
আরাকান আর্মি জানিয়েছে, বেশ কয়েক দিন লড়াইয়ের পর সোমবার সকালে ম্রাউক ইউ শহরে জান্তার পদাতিক বাহিনীর একটি ব্যাটালিয়নের (লাইট ইনফ্যানট্রি ব্যাটালিয়ন-এলআইবি ৩৭৮) সদর দপ্তর দখল করেছে তারা। এর আগে গত মঙ্গলবার নিকটস্থ এলআইবি ৫৪০ ব্যাটালিয়নের সদর দপ্তর দখল করা হয়। এ ছাড়া শহরের এলআইবি ৩৭৭-এর ঘাঁটিতে হামলা চালানো হচ্ছে।
আরাকান আর্মির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এলআইবি ৩৭৮, ৫৪০ ও ৩৭৭—পদাতিক বাহিনীর এই তিন ব্যাটালিয়নের ঘাঁটি থেকে ম্রাউক ইউ শহরের বিভিন্ন আবাসিক এলাকা ও আশপাশের গ্রামগুলোয় গোলাবর্ষণ করা হচ্ছিল। আকাশ ও সমুদ্র থেকে শাসকদের বোমাবর্ষণের মধ্যে রাথেদাউং, পোন্নাগিউন, রামরি এবং অ্যান শহরে সংঘর্ষ অব্যাহত রয়েছে।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: