- বাকি না দেওয়ায় দোকানদারকে কুপিয়ে হত্যা, কাউন্সিলরের ভাই আটক
- গাজায় যুদ্ধবিরতিই সেরা উপায়: ব্লিঙ্কেন
- ফের কমল সোনার দাম, ছয় দিনে কমেছে ৭৯৬৭ টাকা
- বিএনপি দিন দিন সাংগঠনিকভাবে আরও দুর্বল হচ্ছে : ওবায়দুল কাদের
- থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকাসহ ২৭ জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আজ
- আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা আজ
- দেশজুড়ে টানা বৃষ্টির সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় ৩ পুলিশ কর্মকর্তাসহ চারজন নিহত
- ঢাকাসহ ২৭ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মঙ্গলবার বন্ধ ঘোষণা
পাঁচ দিনে রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ৮২ মৃত্যু
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে এক দিন পর আবার মৃত্যু বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন আরও ১৮ জন।
এ নিয়ে চলতি মাসের পাঁচ দিনে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা ও উপসর্গ নিয়ে মোট ৮২ জনের মৃত্যু হলো।
রবিবার সকাল ৯টা থেকে সোমবার সকাল ৯টার মধ্যে আরও ১৮ জন মারা যান।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী ১৮ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৮ জনের মধ্যে পাঁচজন করোনায় এবং ১২ জন উপসর্গে মারা গেছেন। করোনামুক্ত হয়েও অন্যান্য শারীরিক জটিলতায় মারা গেছেন একজন।
এদের মধ্যে আটজনের বাড়ি রাজশাহী জেলায়। এ ছাড়া নওগাঁর চারজন, নাটোরের তিনজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা ও কুষ্টিয়া জেলার একজন করে মারা গেছেন। করোনা সংক্রমণ ও উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে এসেছিলেন তারা।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণে মারা গেছেন রাজশাহীর চারজন এবং নাটোরের একজন। এ ছাড়া উপসর্গ নিয়ে মারা যাওয়া ১২ জনের মধ্যে নওগাঁর চারজন, রাজশাহীর তিনজন, নাটোরের দুজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন, কুষ্টিয়ার একজন এবং পাবনার একজন। মারা যাওয়া একমাত্র নেগেটিভ রোগীর বাড়ি রাজশাহী জেলায়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে তাদের মরদেহ দাফনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
গত ২৯ জুন রামেকের করোনা ইউনিটে সর্বোচ্চ ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল, যা ছিল রামেকে একদিনে মৃত্যুর রেকর্ড।
এছাড়া চলতি মাসের ১ জুলাই ২২ জনের মৃত্যু হয়েছিল, যা ছিল একদিনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যু। গত ২ জুলাই হাসপাতালটির করোনা ইউনিটে মারা যান ১৭ জন। ৩ জুলাই ১৩ জন, ৪ জুলাই ১২ জন মারা যান হাসপাতালটিতে।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: