- ১৭ দিনে প্রবাসী আয় প্রায় ১৩৬ কোটি ডলার
- বঙ্গবন্ধু কন্যার লড়াইয়ের গল্প বিশ্বের কাছে তুলে ধরাই হোক অঙ্গীকার: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী
- সাগরে মাছ ধরা ৬৫ দিন বন্ধ
- সামান্য অর্থ বাঁচাতে গিয়ে বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে উপেক্ষা করে দেশ ধ্বংস করবেন না : প্রধানমন্ত্রী
- হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর শঙ্কা
তলানি থেকে সম্পর্ক ফেরানোর চেষ্টায় আলোচনা সম্প্রসারণে সম্মত যুক্তরাষ্ট্র ও চীন
যুক্তরাষ্ট্র ও চীন ইতিহাসের সর্বনি¤œ অবস্থায় থাকা সম্পর্ক ফেরানোর চেষ্টায় আলোচনা সম্প্রসারণে সম্মত হয়েছে। দুদেশের সম্পর্কের উত্তেজনা কমাতে বেইজিংয়ে ব্যতিক্রমী সফরে থাকা মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী এন্টনি ব্লিঙ্কেন চীনা কর্মকর্তাদের সাথে তার বৈঠককে খোলামেলা হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
ব্লিঙ্কেন রোববার চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে সাড়ে সাত ঘন্টা ধরে বৈঠক করেন। ধারনার চেয়ে তারা এক ঘন্টা বেশি সময় কথা বলেন এবং নৈশভোজে অংশ নেন।
উভয়দেশ থেকে বলা হয়েছে, চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী কুইন গ্যাং ওয়াশিংটনে পরে কোন এক তারিখে ফিরতি সফরে যেতে সম্মত হয়েছেন। এছাড়া উভয়ে দুদেশের মধ্যে ফ্লাইট বাড়ানোর বিষয়েও একযোগে কাজ করবেন যা করোনা মহামারিকাল থেকে নূন্যতম পর্যায়ে নেমে এসেছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিও মিলার উভয়ের আলোচনাকে খোলামেলা, মৌলিক ও গঠনমূলক বর্ণনা করে বলেছেন, ভুল বুঝাবুঝি ও ভুল ধারনার ঝুঁকি কমাতে ব্লিঙ্কেন কূটনীতি ও উন্মুক্ত যোগাযোগের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
ব্লিঙ্কেন সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো বৈঠক করবেন এবং চীন ত্যাগের আগে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলবেন।
উল্লেখ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং নভেম্বরে বালিতে যে বৈঠক করেন সেখানে ব্লিঙ্কেনকে বেইজিংয়ে পাঠানোসহ দুদেশের মধ্যকার তীব্র উত্তেজনা বন্ধের চেষ্টার বিষয়ে উভয়ে সম্মত হয়েছিলেন।
ফেব্রুয়ারি মাসেই ব্লিঙ্কেকেনের চীন যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সন্দেহজনক নজরদারি বেলুন নিয়ে সৃষ্ট সংকটের কারনে সে সময়ে সফর বাতিল করা হয়েছিল।
ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্র দাবি করে, তাদের আকাশে তারা চীনা নজরদারি বেলনু সনাক্ত এবং পরে এটিকে ভূপাতিত করেছে।
এ নিয়ে উভয় দেশের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয় এবং আকস্মিকভাবে ব্লিঙ্কেন তার চীন সফর বাতিল করেন। পরে ১৮ জুন নতুন করে ব্লিঙ্কেকেনের চীন সফরের তারিখ নির্ধারিত হয়।
ব্লিঙ্কেকেনের পূর্বসুরি মাইক মম্পেও ২০১৮ সালে চীন সফর করেছিলেন। এর পর এ প্রথম মার্কিন কোন শীর্ষ কূটনৈতিক বেইজিং সফরে এলো। সূত্র: বাসস
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: