- মমতার বক্তব্যকে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের হুমকি বললেন ফখরুল
- শেষ হলো ৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা
- বেনামে শেয়ার কিনে ব্যাংক দখল ঠেকানোর উদ্যোগ, নীতিমালা প্রণয়ন
- ঢাকায় ভারতীয় দূতাবাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
- চিন্ময়ের পক্ষে দাঁড়াননি কোনো আইনজীবী, জামিন শুনানি ২ জানুয়ারি
- শেষ হলো ৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা
- চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন শুনানি আজ
পারফরম্যান্স ‘আল্লাহর ওপর’ ছেড়ে দিলেন মুস্তাফিজ
কোয়ারেন্টাইনে থাকতে থাকতে ক্লান্ত ক্রিকেটাররা। বায়োবাবলের বিধিনিষেধের কারণে প্রস্তুতিও ভালো হয়নি। জানিয়েছেন পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। তবে, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হোম সিরিজ হওয়ায় নিজেদেরকেই এগিয়ে রাখলেন কাটার মাস্টার। সিনিয়র ক্রিকেটাররা না থাকলেও লঙ্কানরা যথেষ্ট ভালো দল বলেও মন্তব্য ফিজের।
কোয়ারেন্টাইন আর বায়োবাবল, গত একটা বছর এই শব্দগুলোতেই ঘুরপাক খাচ্ছে ক্রিকেট দুনিয়া। হোটেল আর মাঠ এর চৌহদ্দিতেই আটকে থাকতে হচ্ছে ক্রিকেটারদের। সাংবাদিক বা সমর্থক তো দূরে থাক, পরিবারের সঙ্গেও দেখা করার অনুমতি পাওয়া যায়না দীর্ঘসময়। নেই মন মতো ঘুরে বেড়ানোর সুবিধা। মাঝে মাঝে তো বের হওয়া যায় না রুম থেকেও। কারাগারের এই বন্দিত্ব যে কতটা ক্লান্তিকর সেটাই অকপটে জানালেন মুস্তাফিজ। অনুশীলনের ঘাটতিটাও লুকিয়ে রাখেননি।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পেসার মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, গত এক বছর ধরে বাবলে থাকতে থাকতে ক্রিকেটাররা ক্লান্ত। আইপিএল আর দেশে হোটেলে আমি ২৫ দিন ধরে বন্দী ছিলাম। আমি আর সাকিব ভাই একই সঙ্গে ছিলাম। এ সময় মাত্র একবার অনুশীলন করেছি। এ প্রস্তুতি নিয়ে পারফর্ম করা আল্লাহর ওপর ছেড়ে দিয়েছি।
ক্লান্তির কথা বলে তো আর বাস্তবতা থেকে পালানো যাবে না। এর মাঝে থেকেই চেষ্টা করতে হবে নিজেদের সর্বোচ্চ উজাড় করে দেয়ার। তাই তো, যেটুকু সময় পাওয়া যাচ্ছে তার মাঝেই নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে লঙ্কা বধের জন্য। প্রতিপক্ষ দলে বড় বড় নামের অভাব আছে, কিন্তু তারপরও দলটাকে থ্রেট বলেই মানেন ফিজ। যদিও, ঘরের মাঠে দিন শেষে এগিয়ে রাখলেন নিজেদেরকেই।
মুস্তাফিজ আরও বলেন, ইন্টারন্যাশনালে কেউ ছোট টিম না। ওদের অনেকে নেই, তাই বলে ওদের হালকা করে দেখার কিছু নেই। দুই টিম ইকুয়াল। সবাই জেতার জন্যেই খেলবে। তবে আমাদের হোম সিরিজ, তাই আমরা এগিয়ে থাকবো।
এর আগে, সকালে সাড়ে দশটা থেকে অনুশীলন করে বাংলাদেশ দল। এদিন খুব মনোযোগ দিয়ে উইকেট আর আউটফিল্ড পর্যবেক্ষণ করেন তামিম-মুশি আর সাকিব। পরে, সেন্টার উইকেট আর ইনডোরে দীর্ঘক্ষণ ব্যাটিং-বোলিংয়ে নিজেদের ঝালিয়ে নিয়েছেন সবাই। আলাদা মনোযোগ ছিলো ফিল্ডিংয়ে।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: