- বুবলীর সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক, ক্ষমা করবেন না পরীমণি
- ফেসবুকে ‘এভরিওয়ান ট্যাগ’ থেকে আসা নোটিফিকেশন বন্ধ করার উপায়
- ইসরাইলে অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করতে ১৩০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
- সরকারি কর্মচারীদের ভাতায় করের চিন্তা
- একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন
- মাগুর মাছের ঝোল রেসিপি
- একদিন পর বাংলাদেশি যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
- ১০ মিনিটেই শেষ ৬ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট
- ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ
- কখন অবসর নেবেন, জানালেন মেসি
গার্মেন্টস খুলে দেয়ায় সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
চলমান সর্বাত্মক লকডাউনের মধ্যে পোশাক ও শিল্পকারখানা খুলে দেয়ায় ফের করোনা সংক্রমণ বাড়বে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। দেশে করোনায় আক্রান্তদের ১ দশমিক ৬ শতাংশ মৃত্যুবরণ করে। আমাদের জীবনের জন্য জীবিকার দরকার আছে। আবার জীবিকার জন্য তো জীবনও থাকতে হবে। আমাদের এই দুটো ব্যালেন্স করতে হয়। সরকারের সে ব্যালেন্স করে চলতে হয় কিন্তু ব্যালেন্স সবসময় রাখা যায় না বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন।
আজ রবিবার দুপুরে মহাখালীর বিসিপিএস অডিটোরিয়াম হলে ১ম বর্ষ এমবিবিএস শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরুর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আজ থেকে গার্মেন্টস খুলে দেয়ায় দেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষ কর্মস্থলে যোগ দিয়েছেন। কিন্তু তারা স্বাস্থ্যবিধি মানেননি। ফলে করোনা সংক্রমণ আরো বাড়বে। জীবনের জন্য জীবিকার দরকার হয়। সরকারকে সবকিছুই ভাবতে হয়।
আগামী এক সপ্তাহে এক কোটি মানুষকে করোনা টিকার আওতায় নিয়ে আসা হবে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ‘আগামী ৭ আগস্ট থেকে টিকার ক্যাম্প করা হবে। টিকার জন্য রেজিস্ট্রেশন করা লাগবে না। ভোটার আইডিকার্ড নিয়ে কেন্দ্রে গেলেই হবে। যাদের কার্ড নেই তাদের বিশেষ ব্যবস্থায় টিকা দেয়া হবে।’
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া, স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব আলী নূর প্রমুখ বক্তব্য দেন। এসময় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন বিএমএর সভাপতি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের অনেক দেশ খুলে দিয়েছিল আবার বন্ধ করে দিয়েছে। অস্ট্রেলিয়াতে কারফিউ দিয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রে মাস্ক পড়ার বাধ্যবাধকতা তুলে দিয়েছিল কিন্তু আবার পড়তে বলেছে। অনেক জায়গায় রেস্টুরেন্ট খুলে দিয়েছিল আবার বন্ধ করে দিয়েছে। সবজায়গায় একই অবস্থা। সেজন্য আমাদেরকেও সাবধানে এগুতে হবে। সবকিছু ভেবেই এগুতে হবে যাতে সংক্রমণ বৃদ্ধি না পায়। কারণ সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে মৃত্যুর হার বাড়বে।
বিধিনিষেধ থাকবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিধিনিষেধ থাকতে হবে। আমরা তো এখনও করোনা ফ্রি হইনি। আমাদের দেশে এখনও করোনা ঊর্ধ্বমুখী। বিধিনিষেধ অবশ্যই থাকতে হবে। বিধিনিষেধের মধ্যেই তা মেনে কাজ করতে হবে। টিকা কর্মসূচি শুরু করেছি আমরা, এটাও একটা বড় হাতিয়ার করোনার বিরুদ্ধে। টিকা আমরা আগে সেভাবে পাইনি যার ফলে দিতে পারিনি। এখন প্রত্যেক সপ্তাহে টিকা আসছে। আমরা টিকা দেওয়ার একটা বড় পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: