- আজ ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু
- খারকিভে চলছে তুমুল লড়াই, ৯টি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
- অবশেষে চট্টগ্রাম বন্দরে এমভি আব্দুল্লাহর ২৩ নাবিক, ফুল দিয়ে বরণ
- আজ ঘরে ফিরবেন এমভি আবদুল্লাহর সেই ২৩ নাবিক
- বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, বাদ সাইফউদ্দিন
- স্পিকারের নেতৃত্বে আজ জেনেভা যাচ্ছে সংসদীয় প্রতিনিধিদল
- যে কারণে বিএনপির সঙ্গে দেখা হবে না ডোনাল্ড লু’র
- চাচাকে হত্যার দায়ে ভাতিজার মৃত্যুদণ্ড
- ঢাকায় পা রাখলেন ডোনাল্ড লু
মেজর সিনহা হত্যা মামলার রায় ৩১ জানুয়ারি
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় রায় ঘোষণার জন্য আগামী ৩১ জানুয়ারি তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।
যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে বুধবার কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালত রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত রবিবার মামলাটির যুক্তিতর্কের প্রথম দিন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ রেজাউর রহমান, পাবলিক প্রসিকিউটর ফরিদুল আলম, আইনজীবী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, আইনজীবী মোহাম্মদ মোস্তফা, আইনজীবী মোজাফফর আহমদ, আইনজীবী জিয়াউদ্দীন প্রমুখ আদালতে যুক্তিতর্ক তুলে ধরেন।
পরে আসামি এপিবিএন এর বরখাস্ত হওয়া তিন সদস্যের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ জাকারিয়া এবং এই মামলায় আসামি হওয়া পুলিশের তিন সোর্সের পক্ষে আইনজীবী শামসুল আলম তাদের যুক্তিতর্ক শুরু করেন। গত সোমবার অপরাপর আসামিদের পক্ষে আইনজীবীরা যুক্তিতর্ক তুলে ধরেন।
বিচারিক কার্যক্রমের যুক্তি-তর্ক পর্বের তৃতীয় দিনে প্রধান আসামি লিয়াকত আলীর আইনজীবীর পর ওসি প্রদীপের আইনজীবী আসামির সপক্ষে বক্তব্য উপস্থাপন শুরু করলেও আদালতের কার্যদিবসের নির্ধারিত সময় পার হওয়া তা অসমাপ্ত ছিল। অসমাপ্ত সেই যুক্তি-তর্ক উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে আজ চতুর্থ দিনের বিচারিক কার্যক্রম শেষ হয়। পরে বিচারক রায়ের জন্য ৩১ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে নয়টায় প্রিজন ভ্যানে করে মামলার ১৫ আসামিকে কক্সবাজার কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়।
গত বছরের ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ রোডের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে তিনটি মামলা করে।
পরে ৫ আগস্ট কক্সবাজার আদালতে টেকনাফ থানার বহিষ্কৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ ৯ পুলিশের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস। চারটি মামলা তদন্তের দায়িত্ব পায় র্যাব।
একই বছরের ১৩ ডিসেম্বর ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা ও র্যাব-১৫ কক্সবাজারের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. খাইরুল ইসলাম।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: