- চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন শুনানি আজ
- শেষ হলো ৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা
- বেনামে শেয়ার কিনে ব্যাংক দখল ঠেকানোর উদ্যোগ, নীতিমালা প্রণয়ন
- ঢাকায় ভারতীয় দূতাবাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
- চিন্ময়ের পক্ষে দাঁড়াননি কোনো আইনজীবী, জামিন শুনানি ২ জানুয়ারি
- মমতার বক্তব্যকে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের হুমকি বললেন ফখরুল
- শেষ হলো ৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা
শেখ হাসিনার অবতরণস্থলে বোমা: রায় দুপুরে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে টুঙ্গিপাড়ার কোটালীপাড়ায় বোমা পুঁতে রাখার ঘটনায় হওয়া মামলায় আজ মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) দুপুরে রায় ঘোষণা করা হবে।
২০ বছর পর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামানের আদালত এই রায় ঘোষণা করবেন। গত ১১ মার্চ রায়ের দিন হয়। এই মামলায় আদালত ৫০ সাক্ষীর মধ্যে ৩৪ জনের সাক্ষ্য নিয়েছেন। এর আগে ২০০১ সালের ১৫ নভেম্বর তৎকালীন সিআইডির এএসপি আব্দুল কাহার আকন্দ মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর ২০০৪ সালের ২১ নভেম্বর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচারের আদেশ দেন।
এ মামলার ১৪ আসামির মধ্যে মো. আজিজুল হক ওরফে শাহনেওয়াজ, মো. লোকমান, মো. ইউসুফ ওরফে মোছহাব মোড়ল, মোছহাব হাসান ওরফে রাশু ও শেখ মো. এনামুল হক পলাতক রয়েছেন। কারাগারে রয়েছেন সাত আসামি। তাঁরা হলেন মফিজুর রহমান ওরফে মফিজ, মাহমুদ আজহার ওরফে মামুনুর রশিদ, রাশেদুজ্জামান ওরফে শিমুল, তারেক, ওয়াদুদ শেখ ওরফে গাজী খান, আনিসুল ইসলাম ও সারোয়ার হোসেন মিয়া। দুই আসামি মাওলানা আমিরুল ইসলাম ওরফে জেন্নাত মুন্সী ও মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান জামিনে রয়েছেন।
২০০০ সালের ২১ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান আদর্শ কলেজের মাঠে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশস্থলের পাশ থেকে ৭৬ কেজি ওজনের একটি বোমা উদ্ধার করা হয়। পরদিন ওই স্থানেই শেখ হাসিনার বক্তব্য দেওয়ার কথা ছিল। ওই ঘটনায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেন কোটালিপাড়া থানার উপ-পরিদর্শক নূর হোসেন।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: