- একই আসনে লড়বেন জিএম কাদের ও আরাফাত
- অর্থপাচার মামলায় এনু-রুপনের ৭ বছরের কারাদণ্ড
- শীত শুরু না হতেই ত্বক ফাটতে শুরু করেছে জেনে নিন কিছু টিপস
- টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, দিপুর অভিষেক
- আরাভ খানের প্রযোজনায় রাখির সঙ্গে জুটি বাঁধছেন হিরো আলম
- মনোনয়নপত্র বাতিল চেয়ে নারায়ণগঞ্জ বিএনপি সভাপতির আবেদন
- নির্বাচনে বাধা দিলে আইনি ব্যবস্থা: ইসি আনিছ
- বাঁধাকপির এতো গুণ
- আন্তর্জাতিক সংহতি দিবসে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলেন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী
- ভালো শুরু করেও শেষে খেই হারালো বাংলাদেশ, ৯ উইকেটে সংগ্রহ ৩১০

শিশুদের প্রতিদিন ডিম খাওয়া কেন দরকার?

সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবার গুলির মধ্যে ডিম একটি সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। সারাদিনের কাজের শক্তি যোগাতে হোক, রোগবালাই দূরে হোক বা ক্লান্তি মিটাতে ডিমের জুড়ি মেলা ভার। চিকিৎসকরা সব সময় ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে আসছেন। নানা ধরনের ভিটামিন তো বটেই, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর ডিম ভরপুর।
তবে নানা কারণে বড়দের তুলনায় শিশুদের ডিম খাওয়া বেশি জরুরি। এমনটাই বলছে সাম্প্রতিক গবেষণা। ডিমের বেশ কিছু উপাদান শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে। আমেরিকান যোর্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনে প্রকাশিত এক গবেষণা পত্র দেখানো হয়েছে, ৯ মাস বয়স থেকে যে সমস্ত শিশুদের প্রতিদিন ডিম খাওয়ানো হয়, তাদের মস্তিষ্কের গঠন অন্য শিশুদের তুলনায় ভালো।
এই সমীক্ষাটির জন্য ১৬৩ জন শিশুকে বেছে নেওয়া হয়। তাদের বয়স ৭-৯ মাসের মধ্যে। এরপরে তাদের দুদলে ভাগ করে এক দলের টানা ৭ মাস রোজ ডিম খাওয়ানো হয়। অন্যদলের শিশুদের এই ৭ মাস একটিও ডিম খাওয়ানো হয়নি।
দেখা গিয়েছে, প্রথম দলের শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশ তুলনা ভাবে অনেকটাই বেশি হয়েছে। এর আগে পর্যন্ত শিশুদের ১ বছর বয়স হওয়ার পরেই ডিম খাওয়ানোর পরামর্শ দিতেন চিকিৎসকরা।
ডিমের কারণে অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে ভেবে ১ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করার কথা বলা হত। কিন্তু এই গবেষণায় দাবি করা হচ্ছে, তার আগেই শিশুদের ডিম দেওয়া উচিত। তাহলে তাদের মস্তিষ্কের বিকাশ তুলনায় তাড়াতাড়ি হবে।


প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: