- স্পিকারের নেতৃত্বে আজ জেনেভা যাচ্ছে সংসদীয় প্রতিনিধিদল
- বাড়ল সোনার অলংকারের মজুরি, বিক্রি কমার আশঙ্কা
- উখিয়ায় আরসার আস্তানা থেকে বিপুল অস্ত্র গ্রেনেড ও রকেট শেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ২
- শিগগিরই জোটনেতাদের নিয়ে বসবেন প্রধানমন্ত্রী
- আইসিপিডি-৩০ গ্লোবাল ডায়ালগ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী
- ইসরাইলের সেনাঘাঁটিতে ভয়াবহ আগুন
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আপিল বিভাগের নবনিযুক্ত বিচারপতিদের সাক্ষাৎ
রাজধানীতে কুয়াশা কাটিয়ে ঝলমলে রোদ
বেশ কয়েকদিনের কুয়াশাচ্ছন্নতা কাটিয়ে ঝলমলে রোদের আলোয় আলোকিত হয়েছে রাজধানী। কয়েকদিনের নিম্নমুখী তাপমাত্রা, কনকনে বাতাস ও কুয়াশার প্রভাবে হাড় হিম করা শীতের প্রভাব কাটিয়ে সোমবার সকাল থেকেই দেখা মিলেছে সূর্যের। ফলে অনেকটাই শস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে রাজধানীবাসী।
সোমবার সকালে বিভিন্ন স্থানে রাজধানীবাসীকে স্বস্তির রোদে দাঁড়িয়ে উষ্ণতা নেওয়ার চিত্র দেখা গেছে। এছাড়া গত কয়েকদিনের শীতের প্রভাবে ঘরের বাইরে বের না হওয়া নিম্নবিত্ত খেটে খাওয়া মানুষদের স্বাচ্ছন্দ্যে কর্মক্ষেত্রে বের হতে দেখা গেছে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য মতে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বেড়েছে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। সোমবার সকালে ঢাকা পর্যবেক্ষণাগারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এর আগে রবিবার সকাল থেকে রাজধানীতে শীতের তীব্রতা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। গতকাল ঢাকায় ১২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগের দিন শনিবার ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ ছিল ১৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গত বুধবার রাত থেকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ দেখা দেয়। এরপর গত চারদিনে প্রায় পুরো দেশ শৈত্যপ্রবাহের কবলে পড়ে। আবহাওয়া দপ্তর থেকে বলা হয়েছিল, শনিবার কমতে পারে শৈত্যপ্রবাহের দাপট। কিন্তু তা হয়নি। বরং শনিবারও সারাদেশে তা অব্যাহত ছিল। এতে মানুষ ঘরবন্দি হয়ে পড়ে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হননি। বেশি সমস্যায় পড়েন দিনমজুর। নিম্ন আয়ের মানুষ পড়েন বিপাকে।
এর আগে ২০১৮ সালে এরকম শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিয়েছিল।
সকালের রোদ শরীরের বিপাক ক্রিয়া বাড়াতে দারুণ কার্যকর। বিশেষ করে শীতের নরম রোদ। দেহকে সুস্থ ও ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে বিপাক ক্রিয়া। এক গবেষণায় দেখা যায়, সকালের রোদের সঙ্গে আসা অতি বেগুনি রশ্মি স্থূলতা কমাতে সহায়তা করে। ভিটামিন ডি এর অভাবগ্রস্ত ব্যক্তির শরীরে স্বাভাবিক মানুষের চেয়ে চর্বি বেশি থাকে। কিন্তু লাগাতার শৈত্যপ্রবাহে তাতে কিছুটা ভাটা পড়ে।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: