For Advertisement
কচুর লতির গুনাগুণ
আয়রণ কচুর লতিতে রয়েছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ। প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। গর্ভ্স্থ অবস্থা, খেলোয়াড়, বাড়ন্ত শিশু, কেমোথেরাপি পাচ্ছে এমন রোগীদের জন্য কচুর লতি ভীষণ উপকারী। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত করে।
ফাইবার এই সবজিতে ডায়াটারি ফাইবার বা অশের পরিমাণ খুব বেশি। এই আশ খাবার হজমে সাহায্য করে দীর্ঘ্ বছরের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
ভিটামিন : ভিটামিন সি ও রয়েছে কচুর লতিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে যা সংক্রামক রোগ থেকে আমাদের দূরে রাখে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দ্বিগুন করে।
কোলেস্টেরল বা চর্বি কিছু পরিমাণ ভিটামিন বি হাত পা মাথার উপরিভাগে গরম হয়ে যাওয়া , হাত পায়ে ঝি ঝি ধরা বা অবশ ভাব এ সমস্যাগুলো দূর করে।
মস্তিষ্কে সুষ্ঠভাবে রক্ত চলাচলের জন্য ভিটামিন বি ভীষণ জরুরি।
আয়োডিন : আয়োডিন খাবার হজমের পর বর্জ্য দেহ থেকে সঠিকভাবে বের হতে সাহায্য করে। তাই কচুর লতি খেলে অ্যাসিডিটি ও গ্যাস্টিকের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে খুব কম।
ডায়াবেটিস : অনেকেই কচুর লতি খঅন চিংড়ি মাছ দিয়ে। চিংড়ি মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল। তাই যারা হৃদরোগী ডাযাবেটিস ও উচ্চামাত্রার কোলেস্টেরলজনিত সমস্যায় আক্রান্ত বা উচ্চ রক্তচাপ ভুগছেন তারা চিংড়ি মাছ বর্জ্ন করুন।
কচুর লতি রক্তে চিনির মাত্রা বাড়ায় না তাই ডায়াবেটিসের রোগীরা নিঃসংকোচে খেতে পারেন কচুর লতি।
প্রতি দিনের খাদ্য তালিকায় কচুর ডাটা বা কচু রাখা যেতে পারে। গরমে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়। কচুর ডাটায় প্রচুর পানি থাকে।
কচু রক্তের কোলেস্টরলের মাত্রা কমায়।
কোলন ক্যান্সার ও ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে।
শিশুদের কচুশাক বেশি করে তেল খাওয়ানো ভালো এতে রাতকানা রোগের আশষ্কা কমে।
Latest
For Advertisement
- প্রধান উপদেষ্টা: মোঃ আব্দুল্লাহ আবু, এডভোকেট- বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
-
- গোলাম কিবরিয়া খান (রাজা),
-
- হাসিনা রহমান শিপন,
- রাশিকুর রহমান রিফাত
Developed by WebsXplore