For Advertisement
দেবদারু গাছের উপকরিতা
দেবদারু গাছ বাংলাদেশের একটি অতি পরিচিত গাছ । এটি রাস্তার পাশে বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানো হয় সেীন্দার্য্যা বৃদ্ধি করার জন্য । গাছের বাকল মসৃণ, গাঢ় ধূসর, পাতা তরঙ্গিত, ঝুলে ধাকা শাখা-প্রশাখা ক্রন্দনরত অবস্থার সৃষ্টি করে। ফুল হলুদাভ সবুজ ও সাধারণত গুচ্ছবদ্ধ। দেবদারুর আদি নিবাস শ্রীলঙ্কায়, বাংলাদেশে বিদেশি গাছ হিসেবে এক সময় এটি রোপিত হয়েছিল। সৌন্দর্যবৃদ্ধিতে বড় রাস্তার মধ্যদ্বীপে এবং বাড়ীর দেয়াল ঘেঁসে এর রোপন সমাদৃত। আকারে বড় ও ঊঁচু আরেকধরনের দেবদারু বৃক্ষ রয়েছে যাদের দৃঢ় শাখা নীচ থেকে উপরদিকে ক্রমশ হ্রস্ত হয়ে পিরামিড এর আকৃতি ধারণ করে এবং বাংলাদেশে বিশেষ করে শহরাঞ্চলে সাধারণত এগুলো পথতরু হিসেবে রোপিত হয়ে থাকে। এছাড়াও কিছু পত্রমোচী জাতও আছে। কাঠ সাদা বা সাদাটে-হলুদ, হালকা, নমনীয়, আঁশ ঘনবদ্ধ ও মসৃণ। দেবদারুর ঢোল, পেনসিল, ছোট বাক্স ও দিয়াশলাইসহ নানা কাজে এ কাঠ ব্যবহার্য। গাছের বাকলের ভেষজ গুণ আছে এবং জ্বরনাশক হিসেবে অনেক সময় ব্যবহূত হয়।
উপকারিতা
দেবদারু গাছের ছাল বেটে রস বের করে সকালে ও বিকালে দুই চামচ করে খেলে জ্বর সেরে যাবে । জ্বর সারাতে দেবদারু গাছের ছাল অত্যন্ত কাযকারী ভূমিকা পালন করে থাকে । দেবদারু গাছের ছাল তুলে এটি বেটে রস বের করে নিতে হবে । এরপর সকাল বিকাল ও রাত্রে নিয়মিত এটি সেবন করলে আপনার কাশি দূর হবে । যাদের চুলকানি ও খোস পাচড়া রয়েছে তাদের জন্য দেবদারু গাছের ছাল ভালো কাজ করে । প্রথমে দেবদারু গাছের ছাল সংগ্রহ করে ভালোভাবে পিষে নিন, এরপর চুলকানির জায়গায় মালিশের মত করে লাগিয়ে নিন । দৈনিক দুিই বার এটি লাগালে আপনার চুলকানি সহজে চলে যাবে । আমাশয়ের সমস্যায় দেবদারু গাছের ছাল ভাল কাজ করে । প্রথমে গাছের ছাল সিদ্ধ করে নিন । এবার সেই পানি সেবন করলে আমশয় ভালো হয়ে যায় ।
Latest
For Advertisement
- প্রধান উপদেষ্টা: মোঃ আব্দুল্লাহ আবু, এডভোকেট- বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
-
- গোলাম কিবরিয়া খান (রাজা),
-
- হাসিনা রহমান শিপন,
- রাশিকুর রহমান রিফাত
Developed by WebsXplore