For Advertisement
শিমুলিয়া ঘাটে ঢাকামুখী কর্মজীবীদের ঢল চলছেই
করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত লকডাউনে আকাশপথে উড়োজাহাজ ছাড়া রেলপথে ট্রেন, নৌপথে লঞ্চ ও সড়কপথে দূরপাল্লার গাড়ি বন্ধ। ঈদুল ফিতরে যারা ঢাকা ছেড়েছেন তাদেরকে বাড়িতে অবস্থান করতে বলা হয়েছে। তবু থেমে নেই ঢাকামুখী মানুষের স্রোত।
স্বাস্থ্যবিধি না মেনে ঠেলাঠেলি-গাদাগাদির করে মানুষ ফিরছে ঢাকায়। প্রাণের মায়া তুচ্ছ করে ট্রাক, পিকআপ ভ্যান, মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, প্রাইভেট কারে চড়ে মানুষ আসছেই। কারো কাঁধে ব্যাগ, কেউ বস্তা তুলেছে মাথায়। সঙ্গে পরিবার-পরিজন। হাঁটছে মাইলের পর মাইল।
ঈদের পরদিন শুরু হয়ে আজ বৃহস্পতিবারও রয়েছে একই চিত্র। ঈদের ৭ম দিনেও শিমুলিয়া প্রান্তে বাংলাবাজার থেকে ছেড়ে আসা ফেরিতে ঢাকামুখী ঈদ ফেরত যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়। এর মধ্যে কিছু মানুষকে রাজধানী থেকে দক্ষিণাঞ্চল যেতেও দেখা গেছে।
বৃহস্পতিবার ভোর থেকে বাংলাবাজার থেকে ছেড়ে আসা ফেরিগুলোতে যানবাহনের চাইতে যাত্রীদের উপস্থিত বেশি দেখা গেছে। সকাল থেকে ১৭টি ফেরি দিয়ে যানবাহন ও যাত্রী পারাপার অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডাব্লিউটিসি) কর্তৃপক্ষ।
বিআইডাব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাট উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) শফিকুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, লঞ্চ স্পিডবোট বন্ধ থাকায় ফেরিগুলোতে যাত্রী চাপ রয়েছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় যাত্রীদের দুর্ভোগে পরতে হচ্ছে। যাত্রীরা বাধ্য হয়েই লেগুনা, পিকআপ, সিএনজি অটোরিকশা ও মাইক্রোবাসে গাদাগাদি করে ঢাকায় যাচ্ছেন। স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা নেই যাত্রীদের মধ্যে।
মাওয়া ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন বলেন, শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে বর্তমানে ১৭টি ফেরি দিয়ে ঢাকামুখী কর্মজীবী যাত্রী ও যানবাহন পারাপার অব্যাহত রয়েছে। ফলে শিমুলিয়া ঘাট প্রান্তে যাত্রী কিংবা যানবাহন অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে না। তবে বাংলাবাজার ঘাট থেকে ছেড়ে আসা ফেরিগুলোতে রাজধানী ঢাকা ফেরত যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় রয়েছে। তারা ফেরি থেকে নেমেই ছোট ছোট যানবাহনে চরে নিজ কর্মস্থল ঢাকায় চলে যাচ্ছে।
Latest
For Advertisement
- প্রধান উপদেষ্টা: মোঃ আব্দুল্লাহ আবু, এডভোকেট- বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
-
- গোলাম কিবরিয়া খান (রাজা),
-
- হাসিনা রহমান শিপন,
- রাশিকুর রহমান রিফাত
Developed by WebsXplore