For Advertisement
খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে স্ট্রেস কমান
আমরা নিজেরাই নিজেদের স্ট্রেসের জন্য পুরোপুরি দায়ী। নিজের প্রতি যথেষ্ট সচেতনতাই পারে স্ট্রেস মুক্ত জীবন দিতে। এজন্য প্রথমেই খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন আনার বিষয়ে বিশদ বর্ণনা করেছেন এই গবেষক। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেগুলো:
১. ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণু শুনলেই ভয় হয়। অথচ আপনার পাকস্থলীতে অসংখ্য উপকারী জীবাণু রয়েছে যা ক্যানসার হওয়া থেকে রক্ষা করে আপনাকে। এই জীবাণুর সংখ্যা যদি কমে যায় তবে আপনার মেজাজ খারাপ হতে শুরু করবে। কেননা অনেক সময় আমরা শরীরের ভেতরের অসস্থি ধরতে পারিনা। কিন্তু এটি প্রভাব ফেলে আমাদের মনে। তাই উপকারী জীবাণু সংখ্যা ধরে রাখতে আপনাকে প্রথমেই খেতে হবে দই, কাস্টার্ড অথবা দুধ জাতীয় খাবার। তাবে অবশ্যই চিনি ছাড়া।
২. দেহে ভিটামিন এর মাত্রা ঠিক রাখতে প্রতিদিন পাঁচ রঙের সবজি বা ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। অনেক সময় আমরা বুঝতে পারি না কোন খাবার খেলে কি ভিটামিন পাওয়া। এক্ষেত্রে সহজ উপায়ে ভিন্ন রঙের সবজি বা ফল বাছাই করা।
৩. চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। গবেষণায় বলা হয়েছে , নেশাজাতীয় যে কোন দ্রব্যের চেয়ে কোন অংশে পিছিয়ে নেই চিনি। আপনি যত মিষ্টিজাতীয় খাবার খাবেন ততই শরীরে চিনির চাহিদা তৈরি হবে। আর এটি মনের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে।
৪. ধূমপান করেন না আবার কফি ও খুব একটা খান না। এতেই ক্যাফেইন মুক্ত বলে ভাবছেন নিজেকে? শুনলে অবাক হবেন চকলেট, আইসক্রিম, হট চকলেট, সিরিয়াল, পুডিং এমনকি ফ্রোজেন দইয়েও ক্যাফেইন রয়েছে। তাই ক্যাফেইনযুক্ত যেকোনো খাবার খাওয়ার পর হাঁটুন বা ভারী কাজ করুন। এতে ক্যাফেইন শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারবে না।
৫. স্ট্রেসের সঙ্গে ক্ষুধাকে মিলিয়ে ফেলবেন না। রঙ্গন তার গবেষণায় দেখেছেন মানুষ মানসিক চাপে থাকলে প্রচুর অস্বাস্থ্যকর খাবার খেতে শুরু করে। বাইরে আড্ডায় ভাজাপোড়া বা জাঙ্কফুড খেয়ে যায় বিরামহীনভাবে। এটি মোটেও উচিত নয়।
আপনার দেহটাকে সুস্থ রাখার দায়িত্ব আপনার। মনের যত্ন নিন দেহে রোগ বাসা বাঁধবে না। যথেষ্ট পরিশ্রম করুন পাশাপাশি অন্তত ৬-৭ ঘন্টা পূর্ণ বিশ্রাম নিতে হবে।
Latest
For Advertisement
- প্রধান উপদেষ্টা: মোঃ আব্দুল্লাহ আবু, এডভোকেট- বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
-
- গোলাম কিবরিয়া খান (রাজা),
-
- হাসিনা রহমান শিপন,
- রাশিকুর রহমান রিফাত
Developed by WebsXplore