For Advertisement
অতিরিক্ত ঘামলে সতর্ক হোন
ঘাম শরীরের অত্যাবশ্যকীয় একটি প্রক্রিয়া। ঘাম না হওয়া কখনও কখনও বড় ধরনের অসুস্থতার লক্ষণ। তবে এর মধ্যেও কারোর দেখা যায় অতিরিক্ত ঘাম হচ্ছে। এই অতরিক্ত ঘামও সমস্যা তৈরি করে। গরম ছাড়াই ঘামলে তা অন্য কোনো রোগের লক্ষণ হতে পারে।
মুখের থেকে হাতের তালু এবং পায়ের পাতায় ঘাম বেশি হয়। একে হাইপার হাইড্রোসিস বলে। স্বাভাবিক মাত্রায় ঘাম কোনো অসুখ নয়। ঘামের সঙ্গে দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়। আর ঘাম হলে শরীরের অতিরিক্ত জল ও নুনও বেরিয়ে যায়। ফলে শরীরের তাপমাত্রা নেমে যায়। তবে অতিরিক্ত ঘাম হলে কিছু বিষয় জানা জরুরি।
কেউ অতিরিক্ত ব্যায়াম করলে, নার্ভাস হলে কিংবা রোদে গেলে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। পরীক্ষার সময় অতিরিক্ত মানসিক চাপ থেকেও বেশি ঘাম হতে পারে। মশলাযুক্ত বা ঝাল বা তৈলাক্ত খাবার অতিরিক্ত খেলেও বেশি ঘাম হতে পারে।
আয়োডিনযুক্ত খাবার যেমন- এসপ্যারাগাস, ব্রকোলি, পেঁয়াজ, খাবারে অতিরিক্ত লবণ খেলেও ঘাম বেশি হতে পারে। শারীরিক দুর্বলতা থেকেও ঘাম বেশি হয়। পাউডার ব্যবহার থেকেও ঘাম দূর করার পরিবর্তে তা আরও বাড়িয়ে দেয়। অতিরিক্ত ধূমপানও ঘামের কারণ।
ঘামের সঙ্গে যেহেতু সোডিয়াম, পটাশিয়াম, বাইকার্র্বোনেট বেরিয়ে শরীর দুর্বল ও অস্থির হয়ে যায় তাই পানির সঙ্গে লবণ, চিনি, লেবু মিশিয়ে শরবত খেলে ভালো হয়। গরমে দইয়ের ঘোল ও ডাব খেতে পারেন।
কোল্ড ড্রিংকসের পরিবর্তে ফ্রেশ ফ্রুট জুস ও টাটকা ফল খান। ভিটামিন বি-১২ এর অভাবে যেহেতু হাইপারহাইড্রোসিস হয় তাই বি-কমপ্লেক্স যুক্ত খাবার খান। তবে একবার রক্ত পরীক্ষা করেও দেখে নিন, থাইরয়েড সমস্যা আছে কি না।
Latest
For Advertisement
- প্রধান উপদেষ্টা: মোঃ আব্দুল্লাহ আবু, এডভোকেট- বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
-
- গোলাম কিবরিয়া খান (রাজা),
-
- হাসিনা রহমান শিপন,
- রাশিকুর রহমান রিফাত
Developed by WebsXplore