Saturday 18 May, 2024

For Advertisement

আল্লাহর অভিশাপ আসে যেসব পাপ কাজ করলে

25 April, 2024 11:11:45

ইসলাম এক শান্তিপূর্ণ ধর্ম। ইসলাম ধর্মের প্রতিটি নির্দেশ ও আমলের পেছনে যেমন রয়েছে আধ্যাত্মিকতা, ঠিক এর বিপরীতে রয়েছে বিজ্ঞানময় ব্যাখ্যা। মহান আল্লাহতায়ালা মানুষজাতিকে সৃষ্টি করেছেন আল্লাহর এবাদত করার জন্য। মানুষ যাতে আল্লাহকে চিনতে পারে, আল্লাহর হুকুম মানতে পারে। দুনিয়াতে আল্লাহর হুকুম মানা ও নবীদের অনুসরণ করার মাধ্যমে আল্লাহতায়ালা দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি, কামিয়াবী রেখেছেন। মানুষের কামনা-বাসনা বা পাপ কাজ মানবজাতির সহজাত প্রবৃত্তি। এর উপর নির্ভর করে মানুষের জান্নাত ও জাহান্নাম। কামনা-বাসনাকে আরবিতে শাহাওয়াত বলা হয়, যা দ্বারা জাহান্নামকে ঘিরে রাখা হয়েছে। আর যা মানুষ অপছন্দ করে তাকে বলা হয় মাকারিন। এই অপছন্দনীয় বিষয় দ্বারাই জান্নাতকে ঘিরে রাখা হয়েছে।

জান্নাতে যাওয়ার জন্য আমাদেরকে নানা ধরনের বাধা-বিপত্তির সম্মুখীন হতে হবে। কেননা জান্নাতের পানে গমনের রাস্তা ফুল বিছানো নয়!

অন্যদিকে, আমাদের চারিত্রিক বৈশিষ্টের অন্যতম দিক হচ্ছে, যা কিছু মন্দ ও নিষিদ্ধ তা করতে আমাদের ভালো লাগে। সুতরাং, আমরা যদি আমাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করি তবে আমাদের গন্তব্য হবে জাহান্নাম।

আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলে করিম (সা.) বলেছেন, জাহান্নামকে ঘিরে রাখা হয়েছে আকর্ষণীয় কাজকর্ম দিয়ে আর জান্নাত কে ঘিরে রাখা হয়েছে নিরস কাজকর্ম দিয়ে। (বুখারী, খণ্ড ৭, ২৪৫৫)

আল্লাহতায়ালার আদেশের বিরুদ্ধে যা কিছু করা হয় তাই পাপ। ইসলাম ধর্মে শুধুমাত্র নবী এবং ফেরেশতাদের পাপহীন মনে করা হয়। ইসলাম শিক্ষা দেয় যে পাপ একটি আইন এবং এবং এটি কোন অবস্থা নয়। কুরআন শিক্ষা দেয় যে,মানুষের আত্মা তাকে দুষ্ট কাজে উদ্বুদ্ধ করে যদি না আমার প্রভু করুণা দেখান। (কোরআন, সূরা ১২, আয়াত ৫৩)

ইবলিস (শয়তান) পাপের দিকে মানবজাতিকে প্রলুব্ধ করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

হাদিসে পাপকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে মুহাম্মদ(সা:) এর অনেক উক্তির মাধ্যমে। এটি নাওয়াস বিন সামান দ্বারা বর্ণনা করা হয়েছে: “নবী (মুহাম্মাদ) বলেন,” ধার্মিকতা ভাল উপায়, এবং পাপ এমন কিছু যা সন্দেহ তৈরি করে এবং তোমরা চাওনা মানুষ এটা জানুক। “” – [মুসলিম]

ওয়াবিসাহ ইবনে মা’বাদ বর্ণনা করেছেন: “আমি আল্লাহর রসূল (সা:) কাছে গিয়েছিলাম এবং তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন:” তোমরা কি ধার্মিকতার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করতে এসেছ? ” আমি বললাম, ‘হ্যাঁ’। তারপর তিনি বলেন: “এটি সম্পর্কে আপনার হৃদয়কে জিজ্ঞাসা করুন। ধার্মিকতা যা আত্মার অন্তঃকরণ এবং হৃদয়কে সান্ত্বনা দেয় এবং পাপ যা হৃদয়কে সন্দেহ করে এবং বিপথগামী করে দেয়, এমনকি যদি লোকেরা এটি বৈধ বলে এই ধরনের বিষয়গুলির ব্যাপারে বার বার রায় দেন। ” (আহমদ ও আদ-দারমি)

সুন্নাতে আল-তিরমিযী হাদিসে বর্ণিত আছে: আল্লাহ তা’আলা বলেছেন, “প্রতিটা আদম সন্তানই পাপী, তবে তাদের মধ্যে তারাই শ্রেষ্ঠতম যারা তওবা করে।” (সুনান আল-তিরমিযী, হাদিস নং ২৪৯৯)

সহীহ মুসলিমে আবু আইয়ুব আল আনসারী ও আবু হুরায়রা বর্ণনা করেছেন: আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যার হাতে আমার জীবন আছে, যদি তুমি পাপ করতে না পারো তবে আল্লাহ তোমাকে অস্তিত্ব থেকে সরিয়ে নেবেন এবং তিনি এমন লোকদের দেবেন যারা পাপ করবে এবং আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমা চাইবে এবং তিনি তাদের ক্ষমা করে দিবেন। ” – সহীহ মুসলিম, ৩৭: ৬৬২১

কেউ যদি অপকর্ম করে তারা আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে পারে। কুরআন মজীদে বলা হয়েছে, “আমাদের পালনকর্তা, আমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দিন, আমাদের পাপসমূহ থেকে আমাদের সরিয়ে দাও এবং সৎকর্মশীলদের সাথে আমাদের নিজেদেরকে নিয়ে যাও।” (আল ইমরান ১৯৩ / ৩ । ১৯৩)।

“আমার বান্দাদেরকে বলো, যারা নিজেদের উপর জুলুম করেছে তারা আল্লাহর রহমত থেকে যেন নিরাশ না হয়। নিশ্চয় তিনি সব পাপ মার্জনা করেন। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল, করুণাময়।”

পাপ মানুষকে আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত করে, পাপাচারের দিকে ধাবিত করে। জান্নাত থেকে দূরে সরিয়ে জাহান্নামের দিকে ধাবিত করে। অভিশাপকে আরবিতে বলা হয় ‘লানত’। এমন কিছু পাপ রয়েছে, যেগুলো করলে আল্লাহর অভিশাপ নেমে আসে। এমন কিছু কাজের কথা আলোচনা করা হলো, যেগুলো আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে।

কুফর ও শিরক অবস্থায় মারা যাওয়া

শিরক বা কুফরি করার পর তওবা না করে মারা গেলে এমন ব্যক্তির ওপর আল্লাহর লানত বর্ষিত হয়। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই যারা অবিশ্বাস করে এবং অবিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে, তাদের ওপর আল্লাহর লানত এবং ফেরেশতা ও গোটা মানবজাতির লানত।’(সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৬১-১৬২)

রাসুল (সা.)-এর নাফরমানি করা

যারা রাসুল (সা.)-এর নাফরমানি করে, তাদের ওপর তিনি লানত করেছেন। আর তারা কিয়ামত দিবসে একে অন্যকে লানত করতে থাকবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যেদিন তাদের মুখমণ্ডল আগুনে ওলটপালট করা হবে, সেদিন তারা বলবে, হায়! যদি আমরা আল্লাহকে মানতাম ও রাসুলকে মানতাম! ‘তারা আরও বলবে, হে আমাদের রব! আমরা আমাদের নেতাদের ও বড়দের আনুগত্য করতাম। অতঃপর তারাই আমাদের পথভ্রষ্ট করেছিল। হে আমাদের রব! তাদের তুমি দ্বিগুণ শাস্তি দাও এবং তাদের মহা অভিশাপ দাও।’(সুরা ; আহজাব, আয়াত : ৬৬-৬৮)

সমকামিতা

পুরুষে-পুরুষে ও নারীতে-নারীতে জৈবিক চাহিদা নিবারণের জন্য লজ্জাস্থান ব্যবহার করাকে সমকামিতা বলা হয়। এটি আল্লাহ ও তার রাসুল (সা.)-এর লানতের কারণ। ইবনে আববাস (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যারা সমকামী তাদের ওপর লানত বর্ষিত হোক।’(তিরমিজি, হাদিস : ১৪৫৬)

বিপরীত লিঙ্গের বেশ ধারণ করা

যে নারী পুরুষের পোশাক গ্রহণ করে এবং যে পুরুষ নারীদের পোশাক, চালচলন নকল করে কিংবা অঙ্গবিকৃতি করে তাদের ওপর আল্লাহর রাসুলের লানত বর্ষিত হয়। আবদুল্লাহ বিন আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর রাসুল (সা.) নারীর বেশ ধারণকারী পুরুষদের এবং পুরুষের বেশ ধারণকারী নারীদের অভিশাপ করেছেন।’(বুখারি, হাদিস : ৫৮৮৫)

আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করা

আল্লাহ তাআলা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারীদের ওপর লানত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘তবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলে সম্ভবত তোমরা জনপদে বিপর্যয় সৃষ্টি করবে এবং আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করবে। আল্লাহ এদের প্রতি লানত করেন। অতঃপর তাদের তিনি বধির করেন ও তাদের চোখ দৃষ্টিহীন করে দেন।’(সুরা ; মুহাম্মাদ, আয়াত : ২২-২৩)

গাইরুল্লাহর নামে পশু জবাই করা

সালাত-সিয়াম, জবেহ-কোরবানি শুধু আল্লাহর নামে হতে হবে। এসব আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে করা হলে সেটা লানতের কারণ হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে জবাই করল তার ওপর আল্লাহ লানত বর্ষণ করেন।’(মুসলিম, হাদিস : ১৯৭৮)

কবরকে সিজদার স্থান বানানো

কবরের ওপর বা কবরকে সামনে রেখে সিজদা করলে লানত বর্ষিত হয়। আবদুল্লাহ (রা.) ও আয়েশা (রা.) উভয়েই বর্ণনা করেছেন যে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা ইহুদি ও নাসারাদের ওপর লানত করেছেন। কারণ তারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদ বানিয়ে নিয়েছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৩৫)

ঘুষ দেয়া ও ঘুষ গ্রহণ করা

আবদুল্লাহ বিন আমর (রা.) বলেছেন, ‘ঘুষ আদান-প্রদান করা লানতের কারণ। হাদিসে এসেছে, ‘রাসুল (সা.) ঘুষদাতা এবং ঘুষগ্রহীতার ওপর লানত করেছেন।’(আবু দাউদ, হাদিস : ৩৫৮০)

মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা

মদপান করা, মদ বহনকারী, মদ বিক্রেতা ইত্যাদি কাজে জড়িতদের ওপর আল্লাহর লানত। আনাস বিন মালেক (রা.) বলেন, ‘মদের সঙ্গে সম্পৃক্ত দশম শ্রেণির লোককে রাসুল (সা.) লানত করেছেন। মদ প্রস্তুতকারী, যে মদ প্রস্তুত করতে বলে, পানকারী, বহনকারী, যার জন্য বহন করা হয়, যে পান করায়, বিক্রয়কারী, মূল্য গ্রহণকারী, যে মদ ক্রয় করে এবং যার জন্য ক্রয় করা হয়।’(তিরমিজি, হাদিস : ১২৯৫)

সতীসাধ্বী নারী ওপর অপবাদ দেয়া

কোনো নারীর ওপর মিথ্যা অপবাদ দিলে আল্লাহর লানত নেমে আসে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা সতীসাধ্বী, সরলা ঈমানদার নারীদের প্রতি (ব্যভিচারের) অপবাদ দেয়, তারা ইহকালে ও পরকালে অভিশপ্ত এবং তাদের জন্য আছে গুরুতর শাস্তি।’(সুরা : নূর, আয়াত : ২৩)

মানুষকে অস্ত্র দিয়ে ভয় দেখানো

যে ব্যক্তি মানুষকে ধারালো হাতিয়ার দিয়ে ভয় দেখায় তার ওপর ফেরেশতারা লানত করে। ইবনে সিরিন (রহ.) থেকে বলেন, আমি আবু হুরায়রা (রা.)-কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের প্রতি (লৌহ নির্মিত) অস্ত্র উত্তোলন করে সে তা ত্যাগ না করা পর্যন্ত ফেরেশতারা তাকে লানত করতে থাকে, যদিও তার সহোদর ভাই হয়।’(মুসলিম, হাদিস : ২৬১৬)

তাকদির বা ভাগ্য অস্বীকার করা

তাকদির বা ভাগ্য অস্বীকারকারী অভিশপ্ত। আয়েশা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ছয় ব্যক্তিকে আমি লানত করি, আল্লাহ তাআলা লানত করেন এবং প্রত্যেক নবী লানত করেছেন। (তারা হচ্ছে) আল্লাহর কিতাবে সংযোজনকারী, তাকদির মিথ্যা প্রতিপন্নকারী, শক্তি দ্বারা ক্ষমতা দখলকারী, যে ক্ষমতার বলে সে আল্লাহ তাআলা যাকে অপদস্থ করেছেন তাকে সম্মানিত করে এবং আল্লাহ যাকে সম্মানিত করেছেন তাকে অপদস্থ করে, আল্লাহর নিষিদ্ধ বস্তু হালাল জ্ঞানকারী, আমার পরিবার-পরিজনদের মধ্যে যাদের আল্লাহ হারাম করেছেন তাদের হালাল জ্ঞানকারী ও আমার সুন্নাত পরিত্যাগকারী।’(তিরমিজি, হাদিস : ২১৫৪)

জুলুম করা

জালিমদের ওপর আল্লাহ লানত করেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘জেনে রেখো! জালিমদের ওপর আল্লাহ লানত করেন।’(সুরা : হুদ, আয়াত : ১৮)

জমির নিশানা পরিবর্তন করা

আবু তুফায়ল আমির ইবনে ওয়াসিলা (রহ.) বলেন, আমি আলী ইবনে আবি তালিব (রা.)-এর কাছে উপস্থিত ছিলাম। এক ব্যক্তি তার কাছে এসে বলল, নবী (সা.) আপনাকে আড়ালে কী বলেছিলেন? বর্ণনাকারী বলেন, তিনি রেগে গেলেন এবং বলেন, নবী (সা.) লোকদের কাছ থেকে গোপন রেখে আমার কাছে একান্তে কিছু বলেননি। তবে তিনি আমাকে চারটি (বিশেষ শিক্ষণীয়) কথা বলেছেন। বর্ণনাকারী বলেন, এরপর লোকটি বলল হে আমিরুল মুমিনিন, সে চারটি কথা কী? তিনি বলেন, ১. যে ব্যক্তি তার মা-বাবাকে অভিসম্পাত করে, আল্লাহ তাকে অভিসম্পাত করেন, ২. যে ব্যক্তি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও নামে পশু জবাই করে আল্লাহ তার ওপরও অভিসম্পাত করেন, ৩. ওই ব্যক্তির ওপরও আল্লাহ অভিসম্পাত করেন, যে কোনো বিদাতি লোককে আশ্রয় দেয় এবং ৪. যে ব্যক্তি জমিনের (সীমানার) চিহ্ন অন্যায়ভাবে পরিবর্তন করে তার ওপরও আল্লাহ লানত করেন। (মুসলিম, হাদিস : ৫০১৮)

পণ্য মজুতদারি করা

স্বাভাবিকভাবে মুনাফা লাভের আশায় মজুতদারি করা অভিশাপ বা গুনাহের কাজ। মূলত একদল মধ্যস্বত্বভোগী ব্যবসায়ী অবৈধভাবে মুনাফা লাভের আশায় এ ঘৃণিত কাজটি করে থাকে। হানাফি মাযহাবের মতে এটি মাকরুহে তাহিরমি আর অন্যান্য মাযহাবের মতে সম্পূর্ণরূপে হারাম। সাধারণ মানুষদের জিম্মি করে সম্পদশালী হয়ে গেলেও কোনো লাভ নেই। এ সম্পদে তার কোনো বরকত হবে না। বরং দুনিয়াতেই এ সম্পদ তার জন্য অভিশাপ হবে। রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘কেউ যদি খাদ্য গুদামজাত করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে, আল্লাহতায়ালা তাকে দুরারোগ্য ব্যাধি ও দারিদ্র্য দ্বারা শাস্তি দেবেন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং-২১৫৫)। নবি (সা.) মজুদদার ও কালোবাজারিদের অভিশপ্ত উল্লেখ করে বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমদানি করবে সে রিজিকপ্রাপ্ত হবে। আর যে গুদামজাত করবে, সে অভিশপ্ত হবে।’ (ইবনে মাজাহ্ : ২১৪৪)

Latest

For Advertisement

সম্পাদক ও প্রকাশক:- এ এফ এম রিজাউর রহমান (রুমেল), এডভোকেট- বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট  
  • প্রধান উপদেষ্টা: মোঃ আব্দুল্লাহ আবু, এডভোকেট- বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
সহযোগী-সম্পাদক:
    • গোলাম কিবরিয়া খান (রাজা),
সহ -সম্পাদক:
    • হাসিনা রহমান শিপন,
নিউজ রুম ইনচার্জ :
    রাশিকুর রহমান রিফাত
© সকল স্বত্ব প্রতিচ্ছবি ডটকম ২০১৫ - ২০২২ অফিস: ৭২/২ উত্তর মুগদাপাড়া, ঢাকা ই-মেইল: dailyprotichhobi@gmail.com | মোবাইল: ০১৮১৮০৯৩১৩৭ ফোন:+৮৮০২৭২৭৭১৪৭

Developed by WebsXplore