For Advertisement
জুমার দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াতের ফজিলত
উত্তর দিয়েছেন
মুফতি ইমরানুল বারী সিরাজী
খতিব, পীর ইয়ামেনী জামে মসজিদ, গুলিস্তান, ঢাকা
জাবিয়া ইমরানা
মানিকনগর, মুগদা, ঢাকা
প্রশ্ন : জুমার দিন সূরা কাহাফ পড়ার ফজিলত কী? কখন পড়বে? জুমার নামাজের আগে? না, পরে?
উত্তর : জুমার দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াতের অনেক ফজিলত হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। হজরত আবু সাইদ খুদরি (রা.) বলেন, প্রিয় নবি হজরত মুহাম্মদ (সা.) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করবে। এক জুমা থেকে আরেক জুমা পর্যন্ত তার জন্য বিশেষ জ্যোতি ও আলো হবে।
হজরত আলি (রা.) বলেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করবে, সে ব্যক্তি পুরো সপ্তাহ সব ধরনের ফেতনা-ফ্যাসাদ থেকে নিরাপদ থাকবে। দাজ্জালের ফেতনা থেকেও নিরাপদ থাকবে।
জুমার দিন যে কোনো সময় সূরা কাহাফ পড়া যাবে। জুমার নামাজের আগেও পড়া যাবে, পরেও পড়া যাবে। সূরা কাহাফের তেলাওয়াতের ফজিলত জুমার দিনের সঙ্গে। জুমার নামাজের সঙ্গে নয়। তাই সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত যে কোনো সময় পড়া যাবে। এমনকি জুমার রাতে অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে পড়লেও এই ফজিলত অর্জন করা যাবে।
তথ্যসূত্র : মিশকাত শরিফ, খণ্ড : ১ পৃষ্ঠা : ১৭৯, হাদিস নং ২১১৬, তাফসিরে ইবনে কাসির খণ্ড : ৩ পৃষ্ঠা : ৭১, কিতাবুন নাওয়াজেল, খণ্ড : ২ পৃষ্ঠা : ৪৬৬।
Latest
For Advertisement
- প্রধান উপদেষ্টা: মোঃ আব্দুল্লাহ আবু, এডভোকেট- বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
-
- গোলাম কিবরিয়া খান (রাজা),
-
- হাসিনা রহমান শিপন,
- রাশিকুর রহমান রিফাত
Developed by WebsXplore