- অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে দৃঢ় প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- মার্কিন ভিসানীতি ভোগাস, সব ফাঁকা আওয়াজ: নাজমুল আলম
- বাংলাদেশে যাদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি প্রয়োগ শুরু করলো
- আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও রাজনৈতিক ব্যক্তিদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
- নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আজকের ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
- বাংলাদেশের অগ্রাধিকার রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন: মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারিকে প্রধানমন্ত্রী
- নিবিড় পর্যবেক্ষণে খালেদা জিয়া
- ফরিদপুরে পেঁয়াজের বাজারে অভিযান, তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
- বাংলাদেশ ভারত বাণিজ্য রুপিতে লেনদেনের অনুমতি পেল আরও ২ ব্যাংক
- স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে উপজেলা চেয়ারম্যানের বাড়িতে কৃষি কর্মকর্তা

বিএনপি নেতা আমান ও টুকুর সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় আজ

পৃথক দুর্নীতির মামলায় বিএনপির নেতা আমান উল্লাহ আমান ও তার স্ত্রী সাবেরা আমান এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় আজ।
মঙ্গলবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ পৃথক মামলায় এ রায় ঘোষণা করবেন।
গত ১৪ মে দুর্নীতির মামলায় বিএনপির নেতা আমান উল্লাহ আমান ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানের খালাসের রায় বাতিল করে হাইকোর্টে আপিলের পুনঃশুনানি শেষ হয়।
আদালতে আমান ও তার স্ত্রীর আপিলের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও নাজমুল হুদা। দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন।
সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন বিশেষ জজ আদালতের রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও সাবেরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ রায়ের বিরুদ্ধে তারা হাইকোর্টে আপিল করেন।
২০১০ সালের ১৬ আগস্ট হাইকোর্ট সেই আপিল মঞ্জুর করে তাদের খালাস দেন।
হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালের ২৬ মে আপিল বিভাগ সে রায় বাতিল করে হাইকোর্টকে মামলাটির আপিল পুনঃশুনানির নির্দেশ দেন।
অন্যদিকে, গত ১৭ মে দুর্নীতি মামলায় সাজার বিরুদ্ধে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর আপিলের রায়ের জন্য মঙ্গলবার (৩০ মে) দিন ধার্য করা হয়।
চার কোটি ৯৬ লাখ ১১ হাজার ৯১৬ টাকার সম্পত্তির হিসাব ও আয়ের উৎস গোপন করার অভিযোগে দুদকের উপ-পরিচালক শাহরিয়ার চৌধুরী ২০০৭ সালের মার্চে সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী টুকুর বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় এ মামলা করেন। কমিশনের উপ-পরিচালক এস এম এম আখতার হামিদ ভূঞা ওই বছর ২৮ জুন মহানগর হাকিম আদালতে এ মামলায় অভিযোগপত্র দেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর বিচারিক আদালত এ মামলার রায়ে টুকুকে ৯ বছরের কারাদণ্ড দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে টুকু আপিল করলে ২০১১ সালের ১৫ জুন তাকে খালাস দেন হাইকোর্ট। হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালের ২১ জানুয়ারি খালাসের রায় বাতিল করে পুনঃশুনানির আদেশ দেন আপিল বিভাগ।


প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: