For Advertisement
নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে: বিআইব্লিউটিএ
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) জানিয়েছে, সরকারি নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে।
এদিকে ২৪ মে থেকে লঞ্চ চলাচলের অনুমতিসহ সরকারের কাছে ৬ দফা দাবি জানিয়েছে নৌ-পরিবহন মালিকরা। সদরঘাটে সংবাদ সম্মেলন করে শনিবার এই দাবি জানায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল সংস্থা।
সংগঠনের পক্ষ থেকে উত্থাপিত ছয়দফা দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে – লঞ্চ চলাচলের পাশাপাশি প্রণোদনার অর্থ দ্রুত মালিকদের কাছে বণ্টন করা, অগ্রিম প্রদত্ত ছয় মাসের ট্যাক্স আনুপাতিক হারে মওকুফ করা, বিআইডব্লিউটিএ-র বিভিন্ন চার্জ ৬ মাসের জন্য মওকুফ করা, নৌ পরিবহন অধিদপ্তরের ৬ মাসের সার্ভে ফি মওকুফ করা এবং ব্যাংক ঋণের সুদ ৬ মাসের জন্য মওকুফ করা।
সংগঠনের ভাইস চেয়ারম্যান মো. বদিউজ্জামান বলেন, দীর্ঘদিন নৌযান বন্ধ থাকায় সবদিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন শ্রমিকরা। অথচ গার্মেন্টস, দোকানপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে সারা দেশে গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে দেশে ‘কঠোর লকডাউন’ চলছে। ৪ দফা লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হয়, যা আগামী ২৩ মে মধ্যরাত পর্যন্ত থাকবে।
চলমান এই লকডাউনে বন্ধ করে দেওয়া হয় বাস সার্ভিস, লঞ্চ, বিমান ও রেল যোগাযোগ। তবে পরবর্তীতে অর্ধেক আসন খালি রেখে সিটি করপোরেশন এলাকায় বাস ও অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট চালু করা হয়, যা এখনো চলমান রয়েছে। এ ছাড়া কয়েকটি আন্তর্জাতিক রুটেও ফ্লাইট চালু করা হয়েছে।
তবে লঞ্চ, ট্রেন ও দূরপাল্লার বাস বন্ধ রয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে চলমান ‘লকডাউন’ বা কঠোর বিধি-নিষেধ আরও সাতদিন বাড়িয়ে ৩১ মে পর্যন্ত বহাল রাখার সুপারিশ করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
জানা গেছে, এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন পেলে ২৩ মে (রোববার) প্রজ্ঞাপন জারি করা হতে পারে।
Latest
For Advertisement
- প্রধান উপদেষ্টা: মোঃ আব্দুল্লাহ আবু, এডভোকেট- বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
-
- গোলাম কিবরিয়া খান (রাজা),
-
- হাসিনা রহমান শিপন,
- রাশিকুর রহমান রিফাত
Developed by WebsXplore