- প্রবীণ রাজনীতিক হায়দার আকবর খান রনো আর নেই
- নানার কবরে চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট আসিম জাওয়াদ
- সাকিব-মুস্তাফিজের কল্যাণে টাইগারদের শ্বাসরুদ্ধকর জয়
- ভোটের আগে জামিন পেলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল
- একাদশে নেই লিটন, সাকিব-মুস্তাফিজকে নিয়ে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
- স্টোরি শেয়ারে নতুন ফিচার আনছে ইনস্টাগ্রাম
- প্রতিটি মানুষকে সচ্ছল করতে কাজ করছি: প্রধানমন্ত্রী
- রাজধানীতে দুই ঘণ্টায় ৮৭ মিলিমিটার বৃষ্টি
- নড়াইলে আ.লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা
- টাকি মাছের ভর্তা
এনামুল বাছিরের জামিন আবেদন হাইকোর্টে খারিজ
পুলিশের সাবেক ডিআইজি মিজানুর রহমানের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগের মামলার আসামি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের জামিন আবেদন উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করেছেন হাইকোর্ট।
বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এস এম মজিবুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন। এনামুল বাছিরের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ও জাহেদুল আলম। দুর্নীতি দমন কমিশনের(দুদক) পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক। এর আগে হাইকোর্টে আরো দুইবার এনামুলের জামিন আবেদন খারিজ হয়।
পুলিশের সাবেক ডিআইজি মিজানুর রহমানের কাছ থেকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে ডিআইজি মিজানুর রহমান ও এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই মামলা করে দুদক। ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর থেকে ২০১৯ সালের ১৩ জুনের মধ্যে রমনা পার্কে এই লেনদেনের ঘটনা ঘটে বলে মামলার এজাহারে বলা হয়। এই মামলায় ওই বছরের ২২ জুলাই রাতে এনামুল বাছিরকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেই থেকে তিনি কারাবন্দী। এই মামলায় গতবছর ১৯ জানুয়ারি অভিযোগপত্র দাখিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এরপর গত বছর ১৮ মার্চ এ মামলায় এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে বিশেষ জজ আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয়। গত ২৯ এপ্রিল ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ তার জামিন আবেদন খারিজ করে। এ অবস্থায় গত ১৬ জুন হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন এনামুল বাছির।
এ মামলায় ১৭ জন সাক্ষীর মধ্যে এরই মধ্যে ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ২৯ জুন ঢাকার চার নম্বর বিশেষ জজ আদালতে পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য রয়েছে।
অবৈধভাবে তিন কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার পাঁচ টাকার সম্পদ অর্জন ও দুদকের কাছে তিন কোটি সাত লাখ পাঁচ হাজার ৪২১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করার অভিযোগে গত বছর ২৪ জুন ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে দুদক মামলা করে। এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন এনামুল বাছির। এ কারণেই ডিআইজি মিজানের কাছ থেকে ঘুষ নেন এনামুল বাছির। ডিআইজি মিজানুর রহমান ২০১৯ সালের ৮ জুন দাবি করেন, এনামুল বাছির তার কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছেন।
kalerkantho
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: