For Advertisement
বার বার দল বদল, মিঠুনকে নিয়ে সোস্যাল মিডিয়ায় রসিকতা
বাম, তৃণমূল শিবির হয়ে এ বার ক্ষমতাসীন শাসক দল বিজেপি-তে যোগ দিয়েছেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। তবে বার বার তার রাজনৈতিক অবস্থান পরিবর্তন মানতে পারছেন না অনেকেই।
বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানা সমালোচনা। কেউ তাকে নিয়ে রসিকতা করছেন, অনেকেই ‘ফাটাকেস্ট’কে নিয়ে কটাক্ষ করে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করছেন।
তবে এতকিছুর পরও মিঠুনের সাফ কথা, তার এ নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই।
গত রোববার মিঠুন চক্রবর্তী বিজেপিতে যোগ দেন। ওইদিন মোদির সমাবেশে তার অভিনীত ছবি ‘অভিমুন্য’র সংলাপ ধার করে বিজেপি-র হয়ে ‘জাত গোখরো’ স্লোগান দেন মিঠুন। সেই সংলাপকে হাতিয়ার করে তাকে পাল্টা খোঁচা দেওয়া হচ্ছে সামাজিকমাধ্যমে।
আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফেসবুক বা হোয়াটসঅ্যাপে মিঠুনের নতুন রাজনৈতিক অবস্থান ঘিরে চলছে ব্যঙ্গের বিস্ফোরণ। যেমন একটি ছবিতে দেখা গেছে, দরজা ছুঁয়ে রয়েছে একটি গোখরো সাপ। ছবিতে স্পষ্ট করে কোনো ইঙ্গিত করা হয়নি বটে।
তবে মোদির সমাবেশে মিঠুনের ‘জাত গোখরো’ সংলাপের প্রেক্ষিতে স্পষ্ট বোঝা গেছে ওই ছবিতে কাকে ইঙ্গিত করা হচ্ছে।
মিঠুনকে ব্যঙ্গ করে একটি মিমে বলা হয়েছে-, ‘গোখরো তাড়াতে কার্বলিক অ্যাসিড ব্যবহার করুন’। ওই মিমে একটি মিঠুনের ছবি দেওয়া কার্বলিক অ্যাসিডের একটি বোতলও দেখানো হয়েছে।
কেউ আবার ‘ডিস্কো ড্যান্সার’-এর এই রাজনৈতিক মতাদর্শ বদলের সঙ্গে টেনেছেন নাচের ভঙ্গিমা বদলের তুলনা।
তবে সোস্যাল মিডিয়ায় তাকে নিয়ে যে রসিকতা চলছে তার কোনো প্রভাব ফেলেনি ‘ফাটাকেস্ট’র ওপর।
মিঠুনের ভাষ্য, ‘আমি এ সব দেখিও না, আমি এ সব জানিও না। কে কী বলছেন, সেটা নিয়ে আমার কোনো মাথাব্যথা নেই। আমি কাজ করতে এসেছি, কাজ করব।’
তবে মিঠুনকে নিয়ে এ ধরনের রসিকতা মানতে পারছেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য। তার মতে, মিঠুনকে নিয়ে যে রসিকতা করা হচ্ছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। তার মতো এমন এক জন বড় মাপের মানুষকে নিয়ে এমন রসিকতা করা উচিত নয়।
Latest
For Advertisement
- প্রধান উপদেষ্টা: মোঃ আব্দুল্লাহ আবু, এডভোকেট- বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
-
- গোলাম কিবরিয়া খান (রাজা),
-
- হাসিনা রহমান শিপন,
- রাশিকুর রহমান রিফাত
Developed by WebsXplore