- বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ম্যাচ পরিত্যক্ত
- ব্যর্থ বিএনপি সড়ক দুর্ঘটনা নিয়েও রাজনীতি করছে: কাদের
- প্রধানমন্ত্রীর অ্যাসাইনমেন্ট অফিসার হলেন ছাত্রলীগ নেতা সনজিত
- ঢাকাসহ দেশের তিন বিভাগে ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা
- রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত ২
- সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হলেও বাংলাদেশ কোনো দেশের ওপর নির্ভরশীল নয়, সিএনএনকে প্রধানমন্ত্রী
- মহাখালীতে চলন্ত প্রাইভেটকারের উপর ভেঙে পড়ল গাছ
- মুগদায় ট্রাকের সিলিন্ডার বিস্ফোরণে চালকের সহকারী নিহত
- ঈদ উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ৭ এপ্রিল
- পাকিস্তানে হামলায় ইমাম-পিটিআই নেতাসহ নিহত ৯

বাণিজ্য মেলা শেষ হচ্ছে আজ

ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৭তম আসরের পর্দা নামছে আজ মঙ্গলবার। গত ১ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাসব্যাপী এ মেলা উদ্বোধন করেন।
দ্বিতীয়বারের মতো ঢাকার পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত মেলার ২৫তম দিনে ব্যবসায়ীরা এক সপ্তাহ সময় বাড়ানোর দাবি জানালেও তা বাড়ায়নি কর্তৃপক্ষ।
এবারের বাণিজ্যমেলায় ১০টি দেশের ১৭টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছিল। মেলায় বিদেশী প্রতিষ্ঠানের জন্য ১৭টি প্যাভিলিয়ন, মিনি প্যাভিলিয়ন ও স্টল রয়েছে। এছাড়া দেশি ও বিদেশি প্রতিষ্ঠানের জন্য দু’টি হলের বাইরে মিলে মোট ৩৩১টি স্টল, প্যাভিলিয়ন ও মিনি প্যাভিলিয়ন রয়েছে। মেলা চলেছে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত।
ইতিমধ্যে বাণিজ্য মেলার আসর সমাপ্ত করার সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। মেলার প্যাভিলিয়নগুলোয় সোমবার দুপুর পর্যন্ত দর্শনার্থী ও ক্রেতাসমাগম ছিল কম। তবে বিকেল থেকে তা বাড়তে শুরু করে। ক্রেতা-দর্শনার্থী আকর্ষণে স্টল মালিকরা পণ্যে দিয়েছেন বিশেষ ছাড়। লোভনীয় ছাড় পেয়ে ক্রেতাদের কেনাকেটা করতে দেখা যায়। যদিও ব্যবসায়ীরা সন্তুষ্ট নন।
ব্যবসায়ীরা বলেন, মেলায় দর্শনার্থী বাড়লেও কাঙ্ক্ষিত বেচাকেনা হয়নি। আমরা এক সপ্তাহ সময় বাড়ানোর দাবি জানিয়েছিলাম। কিন্তু তা নাকচ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সময় বাড়ানো হলে ভালো হতো। কর্তৃপক্ষ সময় না বাড়ালে আমাদের কিছু করার নেই।
তারা আরও বলেন, অনেকেই শুরু থেকে স্টল চালু করতে পারেনি। শেষদিকে বেচাকেনা বাড়লেও কাঙ্ক্ষিত ব্যবসা হয়নি।
স্টল মালিক মতিন তালুকদার বলেন, আমাদের বেচাকেনা বেশ ভালো হয়েছে। তবে মেলার স্টল বরাদ্দ নিতে টাকা লেগেছে তিনগুণ বেশি। তাই বেশি লাভ হবে বলে মনে হচ্ছে না। সামনে যাতে ব্যবসায়ীরা সরাসরি স্টল বরাদ্দ নিতে পারেন, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে কর্তৃপক্ষের। তাহলে ব্যবসায়ীরা লাভবান হবে বলে আশা করছি।
প্রসঙ্গত, দেশীয় পণ্যের প্রচার, প্রসার, বিপণন, উৎপাদনে সহায়তার লক্ষ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর যৌথ উদ্যোগে ১৯৯৫ সাল থেকে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হচ্ছে।
এসএ/


প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: