- টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, দিপুর অভিষেক
- বাঁধাকপির এতো গুণ
- সমমনাদের আসন ছাড় দেওয়া নিয়ে যা জানালেন ওবায়দুল কাদের
- পর্দার নায়ক ছিলাম, এবার মাঠের নায়ক হবো: ফেরদৌস
- আন্তর্জাতিক সংহতি দিবসে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলেন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী
- মানকচু পোড়ায় চিংড়ি বাটা রেসিপি
- গাজায় যুদ্ধবিরতি: দুই পক্ষের আরও ৪৪ জন মুক্ত
- শীত শুরু না হতেই ত্বক ফাটতে শুরু করেছে জেনে নিন কিছু টিপস
- মালয়েশিয়ায় জাল পাসপোর্টসহ তিন বাংলাদেশি গ্রেফতার
- আরাভ খানের প্রযোজনায় রাখির সঙ্গে জুটি বাঁধছেন হিরো আলম

টুইন টাওয়ার হামলার ২০ বছর আজ

স্থানীয় সময় সকাল পৌনে ৯টা। অন্যান্য দিনের মতোই কর্মস্থলের দিকে ছুটছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের বাসিন্দারা। ব্যস্ততম ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের টুইন টাওয়ার মানুষজনের পদচারণায় ততক্ষণে মুখরিত হয়ে উঠেছে। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর সকালে কেউই ঘুর্ণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি আজই তাদের জীবনের শেষ দিন কিংবা জীবনের সবচেয়ে ভয়াবহ দুঃস্বপ্নের দিন!
নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার টুইন টাওয়ারে আঘাত হানে একটি বিমান। কিছু বুঝে উঠার আগেই আরেকটি বিমান পাশের ভবনে আঘাত হানে। ১ ঘণ্টার ব্যবধানে ধুলোয় পরিণত হয় বিশাল ভবন দুটি। মৃত্যু হয় প্রায় ৩ হাজার মানুষের। মার্কিন ইতিহাসে ভয়াবহতম এই হামলায় নড়েচড়ে বসে যুক্তরাষ্ট্র। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ জঙ্গিগোষ্ঠী আল-কায়দার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। সেই সময় সংগঠনটির নেতা ওসামা বিন লাদেনকে আশ্রয় দেয়ার অভিযোগে আফগানিস্তানে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান শুরু করে ওয়াশিংটন।
শুরু হয় আফগানিস্তানে যুদ্ধ। এতে সময় লেগেছে ২০ বছর। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের হিসাব মতে, এই যুদ্ধে মারা গেছেন কমপক্ষে ২৩২৫ জন আমেরিকান সেনা। কতজন বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছে তা কেউ জানে না।
অনেক আগে থেকেই সতর্কতা পেলেও নিজেদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আত্মবিশ্বাসী মার্কিনিরা হতভম্ব হয়ে যায় এই হামলায়। ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বে জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদা আফগানিস্তান থেকে এই হামলার পরিকল্পনা করেছিল। আর বিমান ছিনতাইকারীরা পাইলটের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন খোদ যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লাইং স্কুল থেকে। হামলার পরই আল কায়েদাকে নিশ্চিহ্ন করতে আফগানিস্তানে সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ শুরু করেন তখনকার প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ।
১১ই সেপ্টেম্বরের ওই হামলার পর নিহতদের সম্মানে নির্মিত হয় গ্রাউন্ড জিরো মেমোরিয়াল। ২০ বছর পেরিয়ে গেলেও ভয়াবহতম এই সন্ত্রাসী হামলার ক্ষত এখনও শুকোয়নি দেশটিতে।


প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: