- নীরবে থাইরয়েডের সমস্যা বাড়াচ্ছেন না তো?
- গাজায় ৮০০ বছরের পুরনো স্কুলে ফের শিক্ষার আলো
- স্কুলে ভর্তি এবারও লটারিতে, আবেদনের তারিখ ঘোষণা
- টানা এক মাস প্রতিদিন ভেজানো কিশমিশ খেলে কী পরিবর্তন ঘটে শরীরে
- একনেক সভায় ৭১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
- দেশে আবারও বাড়ছে সয়াবিন তেলের দাম
- ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি
- বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, গুলিতে নিহত ১
- ভুয়া বিজ্ঞাপন থেকে বছরে ১৬ বিলিয়ন ডলার লাভ করছে মেটা
- চিরতরুণ থাকতে আজই বদলান এই ৪ অভ্যাস
নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অলির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
নেপালে জেন-জি আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলির ওপর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। সোমবার এক বিবৃতিতে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে এ তথ্য।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যত দিন বিক্ষোভ বিষয়ক তদন্ত শেষ না হবে—ততদিন পর্যন্ত দেশ ছাড়তে পারবেন না অলি। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি নেপালের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার সাবেক প্রধান হুতারাজ থাপা এবং আরও দু’জন জ্যেষ্ঠ আমলার ওপর জারি করা হয়েছে এই নিষেধাজ্ঞা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করা, অর্থনৈতিক সংকট এবং সরকারের মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের দুর্নীতির অভিযোগে গত ৮ ফেব্রুয়ারি নজিরবিহীন বিক্ষোভ শুরু হয় নেপালের রাজধানী কাঠামান্ডুতে। শিক্ষার্থী ও জেন জি’দের ডাকা এই আন্দোলন অল্প সময়ের মধ্যেই ছড়িয়ে পড়ে পুরো দেশে।
আন্দোলন দমন করতে পুলিশ মোতায়েন করে প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি’র নেতৃত্বাধীন সরকার। পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘাতে ২ দিনে কমপক্ষে ৭৩ জন নিহত হন। বিক্ষোভে দ্বিতীয় দিন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার পর সেনাবাহিনীর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে পদত্যাগ কেরন অলি।
অলির পদত্যাগের পর নেপালের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রীর পদে এসেছেন দেশটির সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি। বিক্ষোভ, সহিংসতা এবং সেসময়কার ঘটনাপ্রবাহ তদন্ত করতে একটি কমিশনও গঠন করেছেন তিনি।
আগামী ২০২৬ সালের মার্চে নেপালে জাতীয় নির্বাচন হবে বলে ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
সূত্র: টিআটি ওয়ার্ল্ড, দ্য হিন্দু
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
























Comments: