For Advertisement
সাকিবের দুর্দান্ত লড়াইয়ে টাইগারদের সিরিজ জয়
হারারেতে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ২৪১ রানের মাঝারি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমেও কঠিন বিপদের মুখে পরেছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে শক্ত হাতে দলকে সামলে নিয়েছেন সাকিব আল হাসান। টস হেরে বোলিংয়ে নেমে সাফল্য পেতে সময় নেয়নি বাংলাদেশ। তাসকিন প্রথম ওভারেই বাংলাদেশকে উইকেট এনে দিলেন। ডানহাতি পেসারের বল কাট করতে গিয়ে পয়েন্টে ক্যাচ দেন একাদশে জায়গা পাওয়া তিনেশে কামুনহুকম্বে। শুরু থেকেই নিয়ন্ত্রিত বোলিং করছিলেন তাসকিন। তিন স্লিপ নিয়ে উইকেটের পেছনে আক্রমণাত্মক ফিল্ডিং সাজান। তাতেই মিলেছে সাফল্য।
তরুণ পেসার শরিফুল ইসলামের বিধ্বংসী বোলিং সত্ত্বেও বাংলাদেশের সামনে ৯ উইকেটে ২৪০ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করিয়েছে জিম্বাবুয়ে। জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৬ রান করেছেন ওয়েসলি মাধভিরে। বাংলাদেশের হয়ে পেসার শরিফুল ইসলাম সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন। সাকিব আল হাসান নিয়েছেন ২ উইকেট। ১০ ওভারে ৪৬ রান দিয়ে ক্যারিয়ারসেরা ৪ উইকেট নেন শরিফুল ইসলাম। ২ উইকেট নেন সাকিব আল হাসান, ১টি করে উইকেট নেন মেহেদী হাসান মিরাজ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন এবেং তাসকিন আহমেদ।
৩৯ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর ১১ রান যোগ করতে আরও ২ উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। শুরুটা হয়েছিল তামিম ইকবালকে দিয়ে। এরপর লিটন ও মিঠুন তার পথ ধরেন। ১৪ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৩ উইকেটে ৫০। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে সাজঘরে ফেরা মিঠুন ৩ বলে করেন ২ রান। লুক জংওয়ের অফস্টাম্পের বাইরের বল চালাতে গিয়ে পয়েন্টে মাধবেরের দারুণ ক্যাচে পরিণত হন মিঠুন। প্রথম ম্যাচে ১৯ রান করা মিঠুন দ্বিতীয় ম্যাচেও হতাশ করলেন।
শেষ পর্যন্ত সাকিবের ব্যাটিং এর ভর করে জয়ের দেখা পায় বাংলাদেশ। ৭ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌছে যায় তারা। এর মাধ্যমে সিরিজও জিতে নিল টাইগাররা।
জিম্বাবুয়ের মাটিতে এর আগে দুইটি ওয়ানডে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। প্রথমটি ২০০৯ সালে। অন্যটি ২০১১ সালে। ১০ বছর পর আরেকটি সিরিজ জয়ের হাতছানি বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচে ভুলগুলি শুধরে একই পারফরম্যান্সের পুনরাবৃত্তি চান তামিম। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে টানা ১৭ জয়ের সুখস্মৃতি আছে সাকিব-তামিমদের।
বাংলাদেশ একাদশ: তামিম ইকবাল, লিটন দাস, সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ মিঠুন, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, আফিফ হোসেন ধ্রুব, মেহেদী হাসান মিরাজ, সাইফ উদ্দিন, তাসকিন আহমেদ ও শরিফুল ইসলাম।
জিম্বাবুয়ে একাদশ: ব্রেন্ডন টেইলর (অধিনায়ক), সিকান্দার রাজা, রেগিস চাকাবা, টেন্ডাই চাতারা, লুক জংওয়ে, ওয়েসলি মাধেভেরে, তিনেশে কামুনহুকম্বে, তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ব্লেসিং মুজারাবানি, ডিয়ন মায়ার্স, রিচার্ড নাগারাবা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: জিম্বাবুয়ে: ২৪০ রান ৯ উইকেট (৫০ ওভার)।
বাংলাদেশ: ২৪২ রান ৭ উইকেট (৪৯.১ ওভার)হারারেতে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ২৪১ রানের মাঝারি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমেও কঠিন বিপদের মুখে পরেছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে শক্ত হাতে দলকে সামলে নিয়েছেন সাকিব আল হাসান। টস হেরে বোলিংয়ে নেমে সাফল্য পেতে সময় নেয়নি বাংলাদেশ। তাসকিন প্রথম ওভারেই বাংলাদেশকে উইকেট এনে দিলেন। ডানহাতি পেসারের বল কাট করতে গিয়ে পয়েন্টে ক্যাচ দেন একাদশে জায়গা পাওয়া তিনেশে কামুনহুকম্বে। শুরু থেকেই নিয়ন্ত্রিত বোলিং করছিলেন তাসকিন। তিন স্লিপ নিয়ে উইকেটের পেছনে আক্রমণাত্মক ফিল্ডিং সাজান। তাতেই মিলেছে সাফল্য।
তরুণ পেসার শরিফুল ইসলামের বিধ্বংসী বোলিং সত্ত্বেও বাংলাদেশের সামনে ৯ উইকেটে ২৪০ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করিয়েছে জিম্বাবুয়ে। জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৬ রান করেছেন ওয়েসলি মাধভিরে। বাংলাদেশের হয়ে পেসার শরিফুল ইসলাম সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন। সাকিব আল হাসান নিয়েছেন ২ উইকেট। ১০ ওভারে ৪৬ রান দিয়ে ক্যারিয়ারসেরা ৪ উইকেট নেন শরিফুল ইসলাম। ২ উইকেট নেন সাকিব আল হাসান, ১টি করে উইকেট নেন মেহেদী হাসান মিরাজ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন এবেং তাসকিন আহমেদ।
৩৯ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর ১১ রান যোগ করতে আরও ২ উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। শুরুটা হয়েছিল তামিম ইকবালকে দিয়ে। এরপর লিটন ও মিঠুন তার পথ ধরেন। ১৪ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৩ উইকেটে ৫০। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে সাজঘরে ফেরা মিঠুন ৩ বলে করেন ২ রান। লুক জংওয়ের অফস্টাম্পের বাইরের বল চালাতে গিয়ে পয়েন্টে মাধবেরের দারুণ ক্যাচে পরিণত হন মিঠুন। প্রথম ম্যাচে ১৯ রান করা মিঠুন দ্বিতীয় ম্যাচেও হতাশ করলেন।
শেষ পর্যন্ত সাকিবের ব্যাটিং এর ভর করে জয়ের দেখা পায় বাংলাদেশ। ৭ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌছে যায় তারা। এর মাধ্যমে সিরিজও জিতে নিল টাইগাররা।
জিম্বাবুয়ের মাটিতে এর আগে দুইটি ওয়ানডে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। প্রথমটি ২০০৯ সালে। অন্যটি ২০১১ সালে। ১০ বছর পর আরেকটি সিরিজ জয়ের হাতছানি বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচে ভুলগুলি শুধরে একই পারফরম্যান্সের পুনরাবৃত্তি চান তামিম। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে টানা ১৭ জয়ের সুখস্মৃতি আছে সাকিব-তামিমদের।
বাংলাদেশ একাদশ: তামিম ইকবাল, লিটন দাস, সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ মিঠুন, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, আফিফ হোসেন ধ্রুব, মেহেদী হাসান মিরাজ, সাইফ উদ্দিন, তাসকিন আহমেদ ও শরিফুল ইসলাম।
জিম্বাবুয়ে একাদশ: ব্রেন্ডন টেইলর (অধিনায়ক), সিকান্দার রাজা, রেগিস চাকাবা, টেন্ডাই চাতারা, লুক জংওয়ে, ওয়েসলি মাধেভেরে, তিনেশে কামুনহুকম্বে, তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ব্লেসিং মুজারাবানি, ডিয়ন মায়ার্স, রিচার্ড নাগারাবা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: জিম্বাবুয়ে: ২৪০ রান ৯ উইকেট (৫০ ওভার)।
বাংলাদেশ: ২৪২ রান ৭ উইকেট (৪৯.১ ওভার)
Latest
For Advertisement
- প্রধান উপদেষ্টা: মোঃ আব্দুল্লাহ আবু, এডভোকেট- বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
-
- গোলাম কিবরিয়া খান (রাজা),
-
- হাসিনা রহমান শিপন,
- রাশিকুর রহমান রিফাত
Developed by WebsXplore