- থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী
- ঝড় ও বজ্রবৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- ফের হামলা হলে ইসরাইলকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
- আগামীকাল ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- আগামী বছর এসএসসি পরীক্ষা হতে পারে পাঁচ ঘণ্টার
- শোকজ শুরু বিএনপির পদধারী প্রার্থীদের
- জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের প্রয়োজন ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার
- উপজেলা নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ২৫ জন
মিয়ানমারের হাজার হাজার শরণার্থী ভারত- থাইল্যান্ডে পালিয়ে যাচ্ছে
সঙ্ঘাত থেকে বাঁচতে ভারত-থাইল্যান্ডে পালিয়ে যাচ্ছে মিয়ানমারের হাজার হাজার শরণার্থী। উভয় দেশের কর্তৃপক্ষ শরণার্থী প্রবেশ থামানোর চেষ্টা করছে। তারা আশঙ্কা করছে, এভাবে নিরবিচ্ছিন্ন শরণার্থীর যাত্রা এবং অস্থিরতা চলতে থাকলে শরণার্থীর ঢল নামবে।
গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, সেনা অভ্যুত্থান এবং বিক্ষোভকারীদের নৃশংস নিপীড়নের ফলে মিয়ানমারের সীমান্তজুড়ে সঙ্কট বৃদ্ধি পাচ্ছে। হাজার হাজার শরণার্থী প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ড এবং ভারতে নিরাপদ আশ্রয় খুঁজছে।
গত সপ্তাহে জাতিসংঘের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা মিয়ানমার ব্যর্থ রাষ্ট্রের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বলে সতর্ক করেছেন। কোনো পদক্ষেপ না নিলে দেশটিতে রক্তগঙ্গা বয়বে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর পাশবিক নীতির বিপর্যকর মানবিক মূল্য বাংলাদেশের শরণার্থী শিবিরে দৃশ্যমান। দেশটির শরণার্থী ক্যাম্পে লাখ লাখ রোহিঙ্গা বসবাস করছে। ২০১৭ সালে সেনাবাহিনী নৃশংস হত্যাযজ্ঞ শুরু করলে তারা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে।
গত সপ্তাহে কারেন বিদ্রোহী দখলকৃত এলাকায় বিমান হামলা চালালে থাইল্যান্ড হাজার হাজার শরণার্থী প্রত্যাশীদের মিয়ানমার সীমান্তে ঠেলে দেয়।
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুথ চান ওচা মিয়ানমারের অধিক সংখ্যক শরণার্থী প্রবেশের চেষ্টার বিষয়ে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, আমরা আমাদের দেশে গণ শরণার্থী চাই না। তবে তারা মানবিক অধিকার বিবেচনা করবেন বলেও মন্তব্য করেন। শরণার্থীদের জন্য তারা কিছু স্থান ঠিক করে রেখেছেন মন্তব্য করে তিনি বলেন, জায়গা ঠিক করে রাখলেও আমরা এই মুহূর্তে শরণার্থী কেন্দ্র প্রস্তুত নিয়ে কথা বলতে চাই না।
অন্যদিকে, ভারতের মণিপুর রাজ্য কেন্দ্র সরকারের শরণার্থী গ্রহণ না করার আহ্বান প্রত্যাখান করেছে। মণিপুরের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় বলেছে কেন্দ্র সরকারের এই নির্দেশনা ভুল ধারণাযুক্ত। নিজ গোষ্ঠীভুক্ত মিয়ানমারের শরণার্থীদের তারা আশ্রয় দিচ্ছেন।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: