- দেশের মানুষ নুনভাত নয় মাছ-মাংসের চিন্তা করে: প্রধানমন্ত্রী
- এখনো নির্বাচনি মাঠে আ.লীগের এমপি-মন্ত্রীর স্বজন
- দেশজুড়ে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট
- ইসরায়েলকে ইরানের হুমকি, হামলার প্রতিক্রিয়া হবে ভয়াবহ
- ৩ দিনেও কমবে না তাপপ্রবাহ, আরও বাড়বে গরম
- শ্যালককে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে বললেন প্রতিমন্ত্রী পলক
- ঈদের পর তেল, আটা পেঁয়াজের দাম বেড়েছে
- এবার ইরাকে ইরানসমর্থিত সেনাঘাঁটিতে হামলা
- বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি
- ফের হাতিরঝিলে ভাসমান লাশ
তিউনিসিয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত, পার্লামেন্ট স্থগিত
আফ্রিকা মহাদেশের দেশ তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্ট দেশটির পার্লামেন্ট স্থগিত করেছেন ও প্রধানমন্ত্রী হিশাম মেচিচিকে বরখাস্ত করেছেন। বিরোধীরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন। তারা এটিকে ‘অভ্যুত্থান’ ও গণতন্ত্রের উপর আঘাত বলে উল্লেখ করেছেন। আবার অনেকে রাস্তায় নেমে এটিকে উল্লাসের মাধ্যমে উদযাপন করেছেন। সূত্র: আল জাজিরা।
করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা এবং দুর্বল অর্থনীতির বিরুদ্ধে তিউনিসিয়া জুড়ে সহিংস বিক্ষোভের পর এমন সিদ্ধান্ত এলো। রবিবার পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সহিংসতা হয়। তিউনিসিয়া সরকারের জন্য এই সংকট মোকাবেলা বড় চ্যালেঞ্জ। যদিও ২০১৪ সালের সংবিধান দেশটির প্রেসিডেন্ট, প্রধানন্ত্রী ও সংসদের ক্ষমতাকে ভাগ করে দিয়েছে।
তিউনিসিয়ার রাষ্ট্রপ্রতি কাইস সাঈদ রবিবার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলেছেন, ‘অনেক মানুষ ভণ্ডামির দ্বারা প্রতারিত হয়েছেন। মানুষের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। মানুষের অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে। আমি সতর্ক করে দিচ্ছি যে, যদি কেউ একটি গুলি করে তাহলে সশস্ত্র বাহিনী পাল্টা গুলি চালাবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘মানুষের শান্তি ফিরিয়ে আনতে ও দেশকে রক্ষা করতে আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সংবিধান অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত ঠিক আছে।’
রবিবার রাতে প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত করার পর রাজধানী তিউনিসের রাস্তায় অনেক মানুষ উল্লাস করেন। প্রেসিডেন্ট কাইস সাঈদ সেই উল্লাসে যোগ দেন।
তিউনিসিয়ার পার্লামেন্ট স্পিকার রাশেদ ঘান্নৌচি প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে ‘বিপ্লব ও সংবিধানের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান’ উস্কে দেয়ার অভিযোগ এনেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ইন্নাহাদার সমর্থক ও তিউনিসিয়ার মানুষ বিপ্লবকে রক্ষা করবে।’
দশ বছর আগের বিপ্লব তিউনিসিয়ায় গণতন্ত্রের সূচনা করেছিল। আর তিউনিসিয়ার বিপ্লব ছড়িয়ে পড়েছিল ওই অঞ্চলের আরো অনেক দেশে।
প্রতিছবি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Comments: